পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২১০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ১ পত্র ১ । ১৩ জ্যৈষ্ঠ ১৩০৬ । ‘কতকগুলি পৌরাণিক গল্প আমার মস্তিষ্কের মধ্যে আশ্রয় লইয়াছে।’ এই প্রসঙ্গে দ্রষ্টব্য ‘কথা’ ( প্রকাশ ১ মাঘ ১৩০৬— ইহার অনেকগুলি কবিতা ১৩০৬ সালের আশ্বিন হইতে অগ্রহায়ণের মধ্যে রচিত হয় ) এবং 'কাহিনী’ (প্রকাশ ২৪ ফাল্গুন ১৩০৬ ) । কথা কাব্য জগদীশচন্দ্রকে উংসর্গীকৃত। তুলনীয় জগদীশচন্দ্রের পত্ৰ ( ২৪ মে ১৮৯৯, ৭ نsyB و ۰ یاد ( - ‘আপনার পৌরাণিক কবিতাগুলি সৰ্ব্বাংশে সুন্দর হইয়াছে। এগুলি কবে সম্পূর্ণ করিবেন ? . মহাভারত হইতে আরও অনেকগুলি লিখিবেন । ১ জগদীশচন্দ্র কর্ণ-চরিত্রের একাস্ত অকুরাগী ছিলেন । এই পত্রেই তিনি লিখিতেছেন— ‘একবার কর্ণ সম্বন্ধে লিখিতে অনুরোধ করিয়াছিলাম। ভীষ্মের দেবচরিত্রে আমরা অভিভূত হই, কিন্তু কর্ণের দোষগুণমিশ্ৰিত অপরিপূর্ণ জীবনের সহিত আমাদের অনেকটা সহানুভূতি হয়। ঘটনাচক্রে যাহার জীবন পূর্ণ হইতে পারে নাই, যাহার জীবনে ক্ষুদ্রতা ও মহৎভাবের সংগ্রাম সৰ্ব্বদা প্ৰজলিত ছিল, যে এক এক সময়ে মানুষ হইয়া ও দেবতা ১ বাল্যকালে এবং পরবর্তী জীবনে কোন কোন বই.. মনে ছাপ রাখিয়া গিয়াছে’ এই প্রশ্নের উত্তরে জগদীশচন্দ্র ৭, ৯. ৩৩. তারিখে লিখিয়াছিলেন ‘বাল্যকালে মহাভারত পাঠ করিয়াই জীবনের আদর্শ উপলব্ধি করিয়াছিলাম । যে রীতিনীতি মহাভারতে প্রচারিত হইয়াছিল সেই নীতি যেন বর্তমান কালেও জীবস্তভাবে প্রচারিত হয়। তদনুসারে যদি কেহ কোন বৃহৎ কার্ধ্যে জীবন উৎসর্গ করিতে উন্মুখ হন, তিনি যেন ফলাফল-নিরপেক্ষ হইতে পারেন। তাছা হইলে বিশ্বাসনয়নে কোনদিন দেখিতে পাইবেন যে, বাবার পরাজিত হইয়া ষে পরায়ুখ হয় नाशे, ८मई ७कनिन विजशैौ इईएव ।'- रत्र ची, बाचिन s७४० > © Ꮔ