পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র e রবীন্দ্রনাথের ‘জয়পরাজয়’ গল্প জগদীশচন্দ্রকে কিরূপ উদবুদ্ধ করিয়াছিল জগদীশচন্দ্রের রবীন্দ্রনাথকে লিখিত একখানি চিঠিতে (৩০ আগস্ট ১৯০১) তাহার উল্লেখ আছে— · ‘তোমার ‘জয়পরাজয়’ গল্পটি আমাকে কিরূপ আবিষ্ট করিয়াছে, বলিতে পারি না। রয়্যাল ইনষ্টিটুসনের বক্তৃতার দিন যেন তাহারই অভিনয় হইতেছিল। যদি ভক্তের পূজা ভারতী গ্রহণ করিয়া থাকেন, তবে জয় পরাজয় আমার নিকট একই।’ এই ভাবে আবিষ্ট হইয়াই জগদীশচন্দ্র বস্থবিজ্ঞানমন্দির-প্রতিষ্ঠাউপলক্ষ্যে (৩০ নভেম্বর ১৯১৭) “নিবেদন’এর পরিসমাপ্তিতে বলিলেন— ‘ষখন প্রদীপ্ত জীবন নিবেদন করিয়াও তাহার সাধনার সমাপ্তি হইবে না, যখন পরাজিত ও মুমূর্ব হইয়া সে মৃত্যুর অপেক্ষা করিবে, তখনই আরাধ্যা দেবী তাহাকে ক্রোড়ে তুলিয়া লইবেন । এইরূপে পরাজয়ের মধ্য দিয়াই সে তাহার পুরস্কার লাভ করিবে।’ পত্র ৫ । “ত্রিপুরার মহারাজ-পূর্বপ্রতিশ্রুত দানের অপেক্ষা আরো অনেকটা দিতে প্রতিশ্রত হইয়াছেন ' ৬, ১৭, ১৮ -সংখ্যক পত্রেও এই প্রসঙ্গ আলোচিত ; বর্তমান খণ্ডে ংগৃহীত অন্ত কোনো কোনো পত্রে এবং প্রবন্ধেও এই প্রসঙ্গ আছে। ত্রিপুরার মহারাজার নিকট হইতে জগদীশচন্দ্র ষে আহুকুল্য লাভ করিয়াছিলেন, সে বিষয়ে জগদীশচন্দ্র একটি বক্তৃতায় সবিস্তারে উল্লেখ করিয়াছেন। জগদীশচন্দ্রের সঙ্গে রাধাকিশোরের এই যোগাযোগ সাধন

  • छन्रणैौचंछटा बठू, *बयाख' २ बहिबछवा cजबबई कठूक ॐांशंब्र ‘cमनीब्र ब्राजा' अंtइ “बिशूद्र जब्रषां८ब्र d¢}arqfo¡” qqtw The Englishman *fï¿] [&tð GUrð I

➢ ግሯ