পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৪০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ৫ পক্ষে স্বীকারযোগ্য হয় নাই’ ; অপর পক্ষে ছুটি পাইতে বাধা হইবার সম্ভাবনায়, বিলাতে থাকিয়া বিজ্ঞানচর্চার স্থযোগ অকালে নষ্ট হইতে পারে এই আশঙ্কায় রবীন্দ্রনাথ, ১২ ডিসেম্বর [ ১৯• • ] তারিখের পত্রে, বিনা বেতনে জগদীশচন্দ্রের ছুটি লইবার প্রস্তাব করিতেছেন– “যদি সেসম্ভাবনা থাকে তবে তোমার সেই ক্ষতিপূরণের জন্য আমরা বিশেষ চেষ্টা করিতে পারি |’ ৩ মে ১৯০১ তারিখের পত্রে জগদীশচন্দ্র লিখিতেছেন— ‘তোমার নিকট পরামর্শ চাই । অন্ততঃ আরও ৫ বৎসর এখানে থাকিতে পারিলে এই কাৰ্য্য কোনরূপে সমাধা হইতে পারে, দেশে ফিরিলে ( যতদূর বুঝিতে পারিতেছি ) সব কার্য্যের বিরাম। এদেশে আর কিছুকাল থাকিব কি ? আরও ইচ্ছা হয় যে জাৰ্মেণী, ফ্রান্স, আমেরিকা ইত্যাদি দেশে এবিষয় প্রচার করি। কি মনে কর ? উত্তরে ২১ মে ১৯ • ১ তারিখে রবীন্দ্রনাথ লিখিতেছেন— 'যদি পাচ ছ বংসর তোমাকে বিলাতে থাকতে হয় তুমি তারই জন্তে প্রস্তুত হোয়ে। ...তুমি আমাকে একটু বিস্তারিত করে লিখো এই ৫৬ বৎসর সেখানে থাকতে গেলে ঠিক কী পরিমাণ সাহায্য তোমার দরকার হবে। . ষাতে তুমি স্বচ্ছন্দে ও নিশ্চিন্তচিত্তে সেখানে থেকে তোমার কাজ করতে পার আমি বোধ হয় তার ব্যবস্থা করে দিতে পারব |’ 曹 ১৭ মে ১৯০১ তারিখের পত্রে জগদীশচন্দ্র লিখিতেছেন— “কি করিব বল ? আমার দেশে ফিরিবার সময় আসিয়াছে ( আগামী ১ জগদীশচন্ত্রের পত্র, ৩ জানুয়ারি ১৯৯১, প্রবাসী, শ্রাবণ ১৩৩৩ ՏԵ-Պ