পাতা:চিঠিপত্র (ষষ্ঠ খণ্ড ১৯৯৩)-রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/২৯৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পত্র ৩৬ || ১,২ ‘শেষদিন পর্য্যস্ত ও যে সাধনা আমরা আরম্ভ করিয়াছি তাহাতেই জীবন অবসান করিব । ম্রিয়মাণ হুইব না। অন্তত আমরা দুজন একে অন্যের ভার বহন করিব।” পত্র ৩৬। পত্ৰখানির সাল ইত্যাদি অকুমান করা যায় নাই বলিয়া ইহা সর্বশেষে বসানো হইয়াছে। তবে চিঠিখানি শাস্তিনিকেতন হইতে বিদ্যালয়ের প্রথম যুগে লিখিত এইরূপ অনুমান করা যাইতে পারে । অবল বকু মহোদয় কে লিখিত পত্র পত্র ১ । দ্রষ্টব্য জগদীশচন্দ্রকে লিখিত ৪ জুন [ ১৯০১ ] তারিপের পত্র, বর্তমান গ্রন্থ, পৃ ২৮ পত্র ২ । ‘নিবেদিতার কল্যাণে একটি জাপানীর সহিত আমার বন্ধুতা হইয়াছে।’ এই জাপানী মনীষী ওকাকুরা কাকুঞ্জো— বর্তমান শতাব্দীর স্বচনায় বাংলায় নবজাগরণে ইহার উৎসাহবাণী কতদূর ফলবতী হইয়াছিল রবীন্দ্রনাথ জাপানে একটি বক্তৃতায় তাহার বিস্তারিত আলোচনা कब्रिग्नॉ८छ्न The voice of the East came from him to our young men... one of the influences which acted towards the awakening of spirit in Bengal flowed from the heart of that great man, Okakura...”

  • Rabindranath Tagore, On Oriental Culture and Japan's Mission, Lecture delivered at the Industrial Club, Tokyo, May 15,

1929, pp. 1-12. ર 8 છે