পাতা:চিত্রাবলি - দুর্গাদাস লাহিড়ী.pdf/১৯১

एकत्र ? 罚 . তাতেই আমার বেশী আহলাদ । আমি কিছুই বুঝিতে পরিলাম না ! আহারান্তে, ঘরে বসিয়া, কতকটা বিস্ক্রপ-স্বরে, আমার স্ত্রীকে বলিলাম,—“গহন দিয়ে গেছে ; কই দেখি ?" স্ত্রী সত্যসত্যই যে গহন আনিয়া দিল! মা কি তবে সব জানতে পেরেছেন ? জানতে পেরে, টাকা দিয়ে, তাই গহনাগুলো খালাস করে এনেছেন । বামীর গাল-গালি বকুনি সবই তিনি তবে শুনেছেন । কে তাকে এসে এ সব বল্লে ? বামীর মনে এতটা ছিল—সে মামায় এমন ক’রে অপমানটা করলে ? এ যদি আগে জানতাম—- আমার বিষন্ন বদন দেখিয়া, আমার স্ত্রী বলিল,-“তোমার কি গহনার অার দরকার আছে ? থাকে তো নেও না ।” এ কথায় আমি আরও ম্ৰিয়মাণ হইয়া পড়িলাম। গহনা খালাসের বিষয়—ম-ই যে টাকা দিয়া খালাস করিয়া আনিয়াছেন, এ বিষয়ে—আমার কোনই সন্দেহ রহিল না। আমি কষ্টের স্বরে লজ্জিত হইয়া, অধোমুখে বলিলাম,—“না।” মন বড়ই ব্যাকুল হইল। একজন কেবলই বলে,-"দেও দেও’ ; আর একজন কেবলই বলে,—‘দরকার থাক তো নেওনা ! আমি কি পাষণ্ড ! আমি কি ভ্রান্ত ! কিন্তু একটু পরেই সেই যে-কেসে ! নেশা গো নেশা ! আমি أميلية Toyot $ళీడి