পাতা:চিহ্ন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/১৭৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

— মধু হাওয়া করে, অজয় বুকে পিঠে হাত ঘষে দেয়। গোলমাল শুনে নিরঞ্জন ভেতরে এসেছিল, মাথা হেট করে সে দাঁড়িয়ে থাকে, চোখ তোলে না। ছেড়া কাপড়ে অনেক যত্নে মাধু যখন নিজেকে মোটামুটি ঢেকে রাখে, তখনও তার দিকে । চাওয়া যায় না। এখন লে ব্যাকুল হয়ে নিজের কথা । लूनरै 62itछ। • আধা ঘণ্টা পরে একটু সুস্থ হয়ে অনন্ত ডাকে, অজয় ? আজু, আপিস যেও না। সবাই যখন আপিস যাচ্ছে না, তোমার যাওয়া উচিত হবে না। সবাই যা করে, তাই করাই 鼎 'il নিরুদা, যেওনা। কথা আছে। মাধু। তাঁর বাইরে বেরোবার আন্ত শাড়ীখানা পরে আসতে যায়। ” আপনার একটা ওষুধ খাওয়া দরকার কাসির জন্য। নিরঞ্জন বলে । দরকার তো অনেক কিছুই বাবা। সব দরকার কি মেটে । ক্ষোভের সঙ্গে বলে অনন্ত । পাল ডাক্তারকে কতবার ডাকতে চেয়েছি, আপfি.ং বারণ করেন। অজয় মৃদুস্বরে বলে। অনন্তের মন্তাধর বিরুদ্ধে অভিমানের নালিশ জানাতে নয়, বাপকে সান্ত না দিতে। অনন্ত নিজেকে সংশোধন করে বলে, ডাকবার দরকার কি ? f My