পাতা:চীনের ইতিহাস (কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/২০৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শfসম-প্রণালী । ' 4 של পূর্বক আকর্ষণ করত অকস্মাৎ তাহ। পরিত্যাগ করে ; এবং কিঞ্চিৎ পরে পুনর্বার সেই রূপ কল্পিলেই কাৰ্য্য শেষ হয় । চীনের কোন কোন প্রদেশে এই ব্যাপার এক প্রকার ধনুদ্বারা, সম্পন্ন হইয় থাকে। অপরাধী ক্ষিতিন্যস্ত জানু হুইয়া উপবিষ্ট হইলে, তাহার গলদেশ ঐ ধমুগুৰ্ণ দ্বারা আকৃষ্ট হয় ; এবং ধনুর স্থিতিস্থাপকতা দ্বারা তাহ ছারপে বিমৰ্দ্ধিত হইলে, শ্বাস রোধ ঘটিয়া তাহার প্রাণত্যাগ হয় । চৈনীয়রা মস্তকচ্ছেদনরূপ দণ্ডকে সাতিশয় অপমানজনক জ্ঞান করে । যে সকল নরহস্ত। হননেচ্ছায় একেবারে উন্মত্ত হইয় উঠে, এবং নরহত্য তুল্য দোষে দোষী এমন দুরাত্মার। এই দণ্ড প্রাপ্ত হইয়া থাকে । > অপরাধিকে সহস্রখণ্ডে ছেদন করা, চীন ব্যতীত • অন্যত্রে দুষ্ট হয় না। বিদ্রোহি প্রজা ও পিত্রঙ্গ হস্ত। ব্যক্তিবর্গই এই বিষম দণ্ড প্রাপ্ত হইয় থাকে। প্রথমতঃ, অপরাধী এক স্তম্ভে আবদ্ধ হইলে, জল্লাদ একখান মুতীক্ষ অস্ত্রদ্বারা তাহীর মস্তকের ত্বক ছাড়াইয়া চক্ষুদ্ধয় পৰ্য্যন্ত অাকর্ষণ করে ; তৎপরে তাহার সর্ব শরীর খণ্ড খণ্ড করিয়া ছেদন