পাতা:চীনের ইতিহাস (কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/২৩৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ধৰ্ম্ম-প্রণালী । ప్ర్ర ' శీర్స్గా হইয়া দুইজন রৌদ্ধ ধর্মাবলম্বী তপস্বীর সহিত সাক্ষাৎ করিয়া, ৬৫ খ্রীঃ অব্দে তাহাদিগকে চীনে অনিয়ন করিল । এবং সেই সঙ্গে বুদ্ধদেবের নানাবিধ* প্রতিমূৰ্ত্তি, ও বৌদ্ধ শাস্ত্রের বিয়াল্লিশ অধ্যায় চীনে আনীত হয় । এই প্রকারে চীনে বৌদ্ধমত প্রচলিত হইয়। অত্যপে কাল মধ্যে সাতিশয় প্রবল হইয় উঠে । দেশ, কাল, পাত্ৰ-ভেদে বৌদ্ধ ধর্মোপাসনার পদ্ধতি সৱ ত্ৰ সমান নয় । এক্ষণে চৈনীয়রা যে প্রকারে বুদ্ধের উপাসনা করে, তাহাই বর্ণনে প্রবৃত্ত হইলাম । স্যাম নিবাসির ইন্ধের যাজকগণকে ‘তালাগৈ, তাতারের লামা, চৈনীয়রা হোচাং, এবং জাপান দেশীয়রা বিষ্ণু নামে কহিয়া থাকে । তাহার। সৱ দা পীত বসন পরিধান করে, এবং টেওছিদের ন্যায় দারপরিগ্রহ না করিয়া, ধৰ্ম্মশালায় কিম্ব। দেবালয়ে অধিবাস করে । তাঁহাদের মান প্রকার পর্বোৎসব ও অসংখ্য বৃহস্থ হৎ দেবমূৰ্ত্তির বিষয় বর্ণন করিতে লেখনী বিচলিত হয়। দেবমূৰ্ত্তির মধ্যে চতুমুখী ও পঞ্চাশভূজা এৰু দেবী আছেন, তিনিই সৰ্ব্বপ্রধাম শু” অতিশয় প্রকাণ্ড । ইনি