পাতা:চীনের ইতিহাস (কৃষ্ণধন বন্দ্যোপাধ্যায়).pdf/২৬৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

રંર્દીના झैोप्नङ्ग हैडिश्भ । সাতিশয় যত্নশীল ইউরোপীয় পণ্ডিতগণ বহু কষ্টে এই ভাষণ অভ্যাস করিয়া, তাহাতে বিবিধ প্রকার অভিধান ও ব্যাকরণ প্রস্তুত করিয়াছেন। ফলতঃ এ ব্যাপার বড় সহজ নহে ; বৈদেশিক ভাষায় সম্যক ব্যুৎপত্তি লাভ কর। সে কত কষ্ট, তাহা কাহারে তাবিদিত নাই । বিশেষতঃ চৈনীয় ভাষা অন্যান্য ভাষাপেক্ষ সাতিশয় দুরূহ, এবং ঐ ভাষা-শিক্ষারও কোন উত্তম নিয়ম নির্দিষ্ট নাই । কিন্তু পরিশ্রমী ইউরোপীয় মিসনরিগণ ঐ সকল ক্লেশ অতিক্রম করিয়া, সুললিত সরল চৈনীয় ভাষায় যে সকল বাইবল অনুবাদ করিয়াছেন, তাহ অতি সামান্য চৈনীয়েরও হৃদয়ঙ্গম হয় । 3. ‘. . . গ্ৰীঃ শকের ১১০০ বৎসর পূর্বে পেদি নামে এক চৈনীয় সৰ্ব প্রথম লুলু নামক একখানি চৈনীয় অভিধান প্রস্তুত করিয়াছিলেন । সে গ্রন্থ খনি একালপর্যন্ত ব্যবহৃত হইয়া আসিতেছে। পোঁসির পর অন্যান্য লোকে ও নানা প্রকার অভিধান, রচনা করিয়াছেন। কান্ত্ৰি সৰাইতীয়রাজত্বের মইশ্বহ পণ্ডিতগণ দ্বার সংস্কৃত অভিধানের অনু