পাতা:ছন্দপতন - মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/৯৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

豆而外可 লক্ষ্মীদের বাড়ী থেকে ডেকে পাঠিয়েছিল। বিকালে হাঁটতে হাটতে তাদের বাড়ী যাবার সময় পথের"। ধারে সেই কলোনির গায়ে সেই মেয়েটিকে দেখতে পাই। আজ সে কলসীতে জল ভরছে না। পরণের শাড়ীখানাও তার ছেড়া নয়, নতুন এবং দামী । এক বাসের জন্য দাড়িয়ে আছে । রাস্তার এ পাশে মহিমের পান বিড়ির দোকানের সামনে বেঞ্চটায় পা তুলে উবু হয়ে বসে কলোনির গেঞ্জিপর সতীশ বিড়ি ফুকতে ফুকতে বলে, নব কবি যে ! শোন, শোন। কাছে গেলে বাসের জন্য দাড়ানো মেয়েটির দিকে চেয়ে একটু হেসে বলে, একটা হিল্পে হয়েছে মেয়েটার ! একটা গান শেখাবার চাকরী পেয়েছে। মস্ত বড়লোকের বাড়ী ।

उलाब्लशे 6ङा ! : ভালো বৈকি। গান না জানলেও মেয়েদেব বেশ গান, শেখাবার কাজ জুটে যায়। আমাদের পোড়া কপাল আর

খোলে না ! সতীশ সবে বিড়ি বানানোর কাজ শিখছে। এখনো একটানা বানাতে পারে না । শ’খানেক বানিয়ে বেঞ্চটায় এভাবে উবু হয়ে বসে একটা বিড়ি ধরিয়ে দু’চার মিনিট বিশ্রাম করে নেয় । হাটতে হাটতে সতীশের কথা ভাবি। গায়ের জ্বালাটা Q9