পাতা:ছোটদের অপরাজিত - বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়.pdf/২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পুঁইেযমন বাইরে আসবেন, অমনি দরখাস্তখানা হাতে দিবি-দু’দিন ছুটি চাইবি-তোর কথায় হয়ে যাবে-এগিয়ে যা। ইন্সপেক্টর চলিয়া গেলেন। তঁহার গাড়ি কিছুদূর যাইতে না যাইতে ছেলেরা সমস্বরে কলরব করিতে করিতে স্কুল হইতে বাহির হইয়া পড়িল। হেডমাস্টার ফণীবাবু অপুকে বলিলেন, ইন্সপেক্টরবাবু খুব সন্তুষ্ট হয়ে গিয়েছেন তোমার ওপর। বোর্ডের এগ জামিন দেওয়াবো তোমাকে দিয়ে—তৈরী হও, বুঝলে ? BSu S KBBDDS BD S BDDDS SDDBDBBD SBeY BBDBD D DBDB ইন্সপেক্টরের পরিদর্শনের জন্য দু’দিন স্কুল বন্ধ থাকিবার আনন্দে উৎফুল্প হইয়া সে বাড়ির দিকে রওনা হইল। অন্য দিনের চেয়ে দেরি হইয়া গিয়াছে। অর্ধেক পথ চলিয়া আসিয়া পথের ধারে একটা সঁকোর উপর বসিয়া মায়ের দেওয়া খাবারের পুটুলি খুলিয়া রুটি নারিকেলকোরা ও গুড় বাহির করিল। এইখানটাতে বসিয়া রোজ সে স্কুল হইতে ফিরিবার পথে খাবার খায়। রাস্তার বঁাকের মুখে সঁাকোটা, হঠাৎ কোনো দিক হইতে দেখা যায় না, একটা বড় তুতগাছেৰ ডালপালা নত হইয়া ছায়া ও আশ্রয় দুই-ই যোগাইতেছে। সঁকোর নীচে আমরুল শাকের বনের ধারে একটু একটু জল বাধিয়াছে, মুখ বাড়াইলে জলে ছায়া পড়ে । অপুর কেমন একটা অস্পষ্ট ভিত্তিহীন ধারণা আছে যে, জলটা মাছে ভৰ্তি, তাই সে একটু একটু রুটির টুকরা উপর হইতে ফেলিয়া দিয়া মুখ বাড়াইয়া দেখে भाछ (लेाकुद्राश्रडएछ कि ना । সঁকোর নীচের জলে হাত মুখ ধুইতে নামিতে গিয়া হঠাৎ তাহার চোখ পড়িল একজন ঝাঁকড়া-চুল কালো-মন্ত লোক রাস্তার ধারের মাঠে নামিয়া লতা-কাঠি কুড়াইতেছে। অপু কৌতুহলী হইয়া চাহিয়া রহিল। লোকটা খুব লম্বা নয়, বেঁটে ধরণের, শক্ত হাত পা, পিঠে একগাছা বড় ধনুক, একটা বড় বেঁচেকা, মাথায় চুল লম্বা লম্বা” গলায় রাঙা ও সবুজ হিংলাজের মালা । সে অত্যন্ত কৌতুহলী হইয়া ডাকিয়া বলিল, ওখানে কি খুজচে । পরে লোকটির সঙ্গে তাহার Sh অপরাজিত-২