পাতা:ছোটদের মহাভারত-যোগীন্দ্রনাথ সরকার.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উদ্যোগপৰ্ব্ব *: 文) অlচ্ছ, সমস্ত কৌরবসৈন্য একেবারে শেয করিতে তোমার কত দিন লাগে ?” . অৰ্জ্জুন বলিলেন, “কৃষ্ণ যখন সহায়, তখন আর দিনের আবশ্যক কি ? এক মুহূৰ্ত্তেই আমি সব শেষ করিতে পারি । আমার কাছে শিবের যে ‘পাশুপত অস্ত্র আছে, তাহা দ্বার শুধু কৌরবসৈন্য কেন, সমস্ত স্থষ্টি লোপ করিতেও এক নিমেষের বেশী সময় লাগে না । কিন্তু এই সামান্য যুদ্ধে সে অস্ত্র ব্যবহার করা নিষিদ্ধ । আমরা সহজ ভাবেই যুদ্ধ করিব । জয়লাভ-বিষয়ে আপনি নিশ্চিন্ত থাকুন।” ইহার পর সুন্দর শ্বেত বসন-ভূষণে সজ্জিত হইয়। উভয় পক্ষের সেনাপতিগণ অাপন আপন স্থান অধিকার করিলেন । তুর্য্য ও দ্বন্দুভি-ধ্বনিতে দশদিক টলমল করিতে লাগিলেন । যুদ্ধ নিবারণের জন্য ব্যাসদেব ব্যস্ত হইয়া ধৃতরাষ্ট্রের সহিত দেখা করিলেন ; কিন্তু যখন শুনিলেন, ভূর্য্যোধন সকলের কথা অগ্রাহ করিয়া এই আগুন জ্বালাইয়াছেন, তখন কুরুবংশের পরিণাম চিন্তা করিয়া তিনি যার-পর-নাই দুঃখিত হইলেন । ফিরিয়া যাইবার পূর্বে মহৰ্ষি ধৃতরাষ্ট্রকে অনেক করিয়া সাস্তুনা দিয়া বলিলেন, “অদৃষ্টে যাহা আছে, হইবেই ; তুমি আর বৃথা শোক করিও না । যুদ্ধ দেখিতে যদি ইচছা থাকে বল, আমি তোমাকে চক্ষু দিতেছি ।” ধৃতরাষ্ট্র বলিলেন, “ন, আমি চক্ষু চাহি না ; পুত্ৰ, فيb