পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/১০৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* আমাদের পাঠিকাগণ হয় তা কমলার উপর রাগ করিয়া বলিতেছেন, মেয়েটা নিতান্ত হাবা । চোর প্রথমে কথা বলিল ; “আমাকে এ অঙ্গুরীট দেবে ? আমি সিন্দুকের চাবি চাইনে।” কমলা বলিলেন, “এটি আমার স্বামীর একমাত্র স্মৃতিচিহ্ন ; आद्र किळू नांदे, बाशेरे श्रांप्छ । डूषि आभांद्र अथां१ व् ७, ५)ि লাইও না। আমি যোগমায়াকে তাহার বাপের কিছু দিতে পারি নাই, এইটিই দিয়া যাইব বলিয়া রাখিয়াছি।” এবার আর চোর স্থির থাকিতে পারিল না । কমলার দেহের উপর ভর দিয়া দাড়াইয়া তাহার স্কন্ধাবলম্বন পূর্বক বলিল, “কমলা, আমি তোমাকে চিনিয়াছি। আমার মিথ্যামৃত্যুসংবাদে তুমি বিধবা সাজিয়া বসিয়া আছ । আমি মারি নাই। এখন আমি দাসুৰ্য, এ বাড়ীতে চুরী করিতে আসিয়াছি।” চোরের মুখের দিকে একবার তীক্ষদৃষ্টিতে চাহিয়া কমলা ধীরে ধীরে মাটিতে বসিয়া পড়িলেন, দীর্ঘনিঃশ্বাস ফেলিয়া হতাশভাবে বলিলেন, “তবে পূর্বে যে জনরব শুনিয়াছিলাম তাহা সত্য নহে ?-আমার স্বামী দাসু্য ! আমি বিধবা হইলাম না কেন ?” চোর বলিল, “তোমার আক্ষেপ আমি দীর্ঘকাল রাখিব না । আমি জানি, আমি তোমার স্বামী হইবার যোগ্য নাহি। জানিতাম না, এ বাড়ী তোমার মামার ; তুমি এখানে আছ, সে খবরও রাখি Yo ()