পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/১২১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

হাটকে “চারের’ হাট ও মঙ্গলবারোয় হাটকে “তিনের’ হাট বলিত । দেওয়ান ইন্দু বাবুর চাকরেরা শনি-মঙ্গলবারে এই হাট হইতে সপ্তাহের ব্যবহারোপযোগী জিনিষপত্র কিনিয়া রাখিত। ভগিনীগৃহে আসিবার দুই এক দিন পরেই শ্যামসুন্দর ভগিনীর কাছে প্ৰস্তাৰ করিল যে, প্ৰতিহাটে দুটাক আড়াই টাকার জিনিষ কেনা হয়, কিন্তু জিনিষপত্র তেমন দেখিয়া শুনিয়া ক্ৰয় করা হয় না, চাকরবাকরণ্ডলা দুই হাতে চুরি করে। রাজমোহিনী বুঝিল, দাদার মত এমন ব্যথারব্যাখী সংসারে দুটি নাই; চাকরিবাকিরদের চুরী দেখিয়া দাদার মনে বড়ই কষ্ট হইয়াছে। বাসায় তা আরও কতলোক আছে, দেবার কমলাকান্ত ইন্দুবাবুর অধীনে জমীদার সরকারে সদর-আমিনি করিতেন ; তারা ত একদিন ভুলিয়াও বলে না যে, চাকরেরা দুহাতে পয়সা লুটিতেছে।-অতএব প্ৰসন্নমুখে বলিল, “তুমি ত দিনকতক আছ। যে ক'দিন থাক, মাছ’’তরকারীগুলো LBDL LBL DBB DtSSHBDBDBD DDD DDD BBBBBD ভগিনীর প্রস্তাবের অনুমোদন করিল। পরদিন হাটবার। ব্রুসকরা জুতাজোড়াটি পায়ে দিয়া, উনপঞ্চাশ নম্বরের ধোলাই রেলির থানের কেঁচোটা গলায় বেড় দিয়া, নাতিস্থূল ভুড়িটি সম্পূর্ণরূপে উদঘাটিত করিয়া শু্যামজিন্দর হাটের মধ্যে ঘুরিয়া বেড়াইতে লাগিল; সঙ্গে পাঁচকড়ি চাকর। ইন্দুবাবুর আদেশ, যেন হাটের দোকানদারের কাছে অন্যায় করিয়া, কি কম দাম দিয়া কোন জিনিস ল ওয়া না হয় । মামাবাবু বাজার-সরকারী পদটি গ্রহণ করিবার পরই এ নিয়মটি উঠিয়া | Y Sn