পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বিছানায় পড়িয়া ছটফট করিতেছে। নিকটে কেহই নাই। গায়ে হাত দিয়া দেখে, গা ভয়ানক গরম, চক্ষু দুইটি জবাফুলের মত লাল হইয়াছে, আর অমর অনবরত মাথা নাড়িতেছে । হরেকৃষ্ণকে দেখিয়া অমর বলিল, “দাদা ! একটু জল খাবো, তৃষ্ণায় আমার বুক ফাটিয়া গেল যে দাদা !” ঘরে একটু জলও কেহ রাখিয়া যায় নাই। হরেকৃষ্ণ তাড়াতাড়ি একটু জল আনিয়া অমরের মুখে দিল ; কতকটা জল সে গিলিল, কিন্তু আর কতকটা গিলিতে পারিল না । ■ কৃষ্ণদয়াল বাবু সন্ধ্যার একটু পূৰ্ব্বে বাসায় আসিল । তখন হরেকৃষ্ণ বলিল, “অমরের জ্বর বড়ই বেশী হইয়াছে।” কৃষ্ণদয়াল বাবু বলিলেন, “রাতটা যাক, ক’ল সকালে কেষ্ট কম্পাউণ্ডারকে ডেকে যা হক্স করা যাবে।” হরেকৃষ্ণ বলিল, “বাবু, জরটা ভাল cवांक्ष ८श८ष्फ ना, धाक दांद्र उठांङांद्र उांन्व् श्ङ् ना ?” “না হে, ৭ অত ব্যস্ত হ’লে কি চলে ?—তা, না হয়, তুমি সরকারী-ডাক্তারখানায় গিয়ে আমার নাম ক’রে একটু ফিবার মিকাশচার এনে দাও।” হরেকৃষ্ণ বিষন্নমুখে র্যাপারখানি গায়ে দিয়া ডাক্তারখানায় গেল । কিন্তু সে প্ৰথমে ডাক্তারখানায় না গিয়া একেবারে বরাবর ষ্টেশনে চলিয়া গেল ; সেখানে দুইটি টাকা দিয়া রামদয়ালকে একটা টেলিগ্ৰাম করিল। তাহার পর ডাক্তারখানা হইতে একটা ফিবার মিকাশচার আনিয়া সমস্ত রাত্রি অমরকে খাওয়াইতে লাগিল । কিছুতেই জর থামিল না। রাত্ৰে প্ৰলাপ আরম্ভ হইল। So