পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/২৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যাহা ইচ্ছা, তাহাই হইবে। তোমার কথা এড়াইধার সাধ্য আমার नांदे ।” 3. বৈশাখ মাসেই দাদার বিবাহ হইয়া গেল। বউদিদি সকলেরই মনের মত হইলেন। আমার যে কত আনন্দ হইল, তাহা আর বলিবার নহে। এক বৎসর পরেই দাদার খোকা হইল-আমার কাজ বাড়িল । এখন আর পড়াশুনায় তেমন डा०श् ब्रश्वि ना ; जिनরাত্রি শুধু খোকাকে লইয়া থাকি। আমিই আদর করিয়া তাহার পটুলা নাম দিলাম। এই সময়ে একদিন আমার যেন কি হইল। কেন হইল, তাহা জানি না ; তবে কিসে কি হইল, তাহা বলিতে পারি। একদিন অপরাহুে আমি দাদার ঘরের সম্মুখ দিয়া ছাদে যাইতেছি, এমন সময়ে হঠাৎ চাহিয়া দেখি, ঘরের মধ্যে দাদা আর বউদিদি । দাদা আদর করিয়া বউদিদির চিবুক ধরিয়া মুখচুম্বন করিতেছেন। এ দৃশ্য আমি কখনও দেখি নাই, আমার চক্ষে ইহা কখনও পড়ে নাই । হতভাগিনী আমি ; এই দৃশ্য দেখিয়া আমার বুক কঁাপিয়া উঠিল ; আমার প্রাণের ভিতর দিয়া কি যেন একটা বহিয়া গেল। আমার সমস্ত হৃদয়ের নির্বাপিত প্ৰায় ক্ষুধা-তৃষ্ণা যেন জাগিয়া উঠিল। আমি তাড়াতাড়ি ছাদে গেলাম । পুর্বের মত চারিদিকে চাহিয়া, আপন মনে গুণগুণ করিয়া সেই দৃশ্য ভুলিতে চাহিলাম ; কিন্তু আমি যতই চেষ্টা করি, ততই যেন সেই দৃশ্য আমার সম্মুখে আসিয়া R 0 ]