পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/৬৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

বুঝিতে পারিতাম না ; যে সৌন্দৰ্য্য চিরদিন চিত্তকে মরীচিকার মত উৎক্ষিপ্ত করিয়া শূন্যে মিশাইয়া যায়, তাহার মহিমা তখনও আমি অনুভব করিতে পারি নাই । 鸭 সতের বৎসর বয়সে এল, এ, পাশ করিয়া আমি সুরবালার শ্বশুরবাড়ী যাই। সুরবালার বয়স তখন পনর বৎসর। তাহার এক বৎসর পূর্বে সুরবালার বিবাহ হইয়াছিল। আমার ভগিনীপতি ভবেশ বাবু তখন বি, এ, পাশ করিয়া প্রেসিডেন্সিতে এম, এ, পড়িতেন। পূজার ছুটিতে তিনি বাড়ী আসিয়াছিলেন, আমি পূজার অবকাশে সুবিবালাকে দেখিতে তাহদের বাড়ী গিয়াছিলাম। আমি ভবেশ বাবুদের বাড়ী উপস্থিত হইলে, ভবেশ বাবু আমাকে আদর করিয়া একেবারে অন্দরমহলে লইয়া চললেন । তাহার শয়নকক্ষে দুখানি চেয়ারে আমরা মুখোমুখী হইয়া গল্প করিতেছি, এমন সময়ে একটি যুবতী-যুবতী কি কিশোরী ঠিক বলিতে পারি না-সুরবালার প্রায় সমবয়স্ক একটি সুন্দরী “দাদা DD BBDB DDDSuDS S DBBB DDDBBDB BB DB BDB DBDBD করিয়া বিদ্যুতের মত সেই কক্ষে প্ৰবেশ করিল ; হঠাৎ আমাকে দেখিয়া মুখখানি লাল করিয়া থমকিয়া দাড়াইল। তাহার হাসি ও ব্যস্ততা মুহূর্বের মধ্যে অদৃশ্য হইল। এক মুহূৰ্ত্ত সেখানে দাড়াইয়া মুখখানি নত করিয়া অত্যন্ত অধ্বস্তুতভাবে সে গৃহ হইতে চলিয়া গেল। তাহার দাদা তাহাকে ফিরাইবার জন্য কতবার ডাকিলেন, দ্বারা পৰ্য্যন্ত অগ্রসর হইয়া তাহাকে ডাকিলেন ; সুন্দরী ফিরিল না। ভবেশ বাবু বলিলেন, “রমণীর বড় লজ্জা, তোমাকে দেখেও So