পাতা:ছোট কাকী ও অন্যান্য গল্প - জলধর সেন.pdf/৮৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পিতৃহীন ; আমি এ পবিত্র দৃশ্য দেখিয়া বড়ই কাতর হইলাম ; আমার প্ৰাণে একটা অভাব জাগিয়া উঠিল । হায় ! হতভাগ্য “আমি পিতৃমাতৃহীন ; জীবনের এ উপকূলে আর আমার জন্য বৃদ্ধ পিতা পথ চাহিয়া দাড়াইয়া থাকিবেন না, গৃহপ্ৰাঙ্গণে সাক্ষাৎ দেবী-প্ৰতিমা জননী আর সোিহকোমল বাহু প্রসারিয়া আমাকে আলিঙ্গন করিবার জন্য প্ৰাণান্ত আগ্রহে অপেক্ষা করিবেন না । এ হতভাগ্য জীবনে সে সুখের দিন আর আসিবে না । বন্ধুর পিতার ঔৎসুক্যপূর্ণ দৃষ্টি দেখিয়া আমার পিতৃমাতৃহীন অবস্থা বড়ই প্ৰাণে दांख्रिढ । নৌকা তীরে লাগিব।ার অপেক্ষা সহিল না ; তীর-সংলগ্ন হইতে না হুইতেই আমার বন্ধুটি নৌকা হইতে খালিপায়ে লাফাইয়া পড়িলেন এবং তাড়াতাড়ি গিয়া বুদ্ধের চরণ-বন্দনা করিলেন । বৃদ্ধ প্ৰাণসম প্রিয় পুত্ৰকে একেবারে কোলের মধ্যে লইয়া, বুকে চাপিয়া ধরিলেন । আমি অবাক হইয়া এই শোক-তাপ-দুঃখযন্ত্রণাময় মরজগতে স্বর্গের অভিনয় দেখিতে লাগিলাম, নৌকা হইতে যে বাহির হইব, সে কথাও ভুলিয়া গেলাম। শেষে আমার বন্ধু যখন আন এক ডাকিলেন, তখন বিশেষ অপ্ৰস্তুতভাবে আমি নৌকা হইতে তীরে উঠিলাম এবং বুদ্ধকে সসন্ত্রমে প্ৰণাম করিলাম । বৃদ্ধ আমাকেও প্ৰাণের উচ্ছলিত আনন্দের বেগে আলিঙ্গন করিালেন এবং কত আদরের সঙ্গে কুশল জিজ্ঞাসা করিলেন। বাল্যকাল হইতে পিতৃস্নেহে বঞ্চিত ; আজ এই বৃদ্ধের আদরে আমার প্রাণের «यक निङ्ङ cकाcा निङ्ङखिक स्क्रांब्रिा डेलैिब्ग । bro