পাতা:জগচ্ছবি.pdf/১২৩

ङकांक्षति ।“ | 8 د د আমাদের মনের সরলতাদ্ধার কার্য্যের সতত । পরীক্ষা করেন, তিনিই কেবল আমাদের অন্তঃকর ণের যথার্থ তত্ত্ব নিৰূপণ করিতে সক্ষম হুইয়া থা কেন । অধিকন্তু, যে সকল অভিসন্ধিহইতে কার্য্যের উৎপত্তি হইয় থাকে, বাহাকাৰ্য্যদ্বারা সে সকলের যাবতীয় শক্তি ও যাবতীয় বিস্তার যথার্থৰূপে প্রকাশ পাইবে, ইহ। নিতান্ত অসম্ভাবিত । কাৰ্য্যদ্বার। আমাদের অভিপ্রায় অতি অস্পষ্টৰূপে লক্ষিত হইস্ন। থাকে । কিন্তু জগদীশ্বরের নিকট আমাদের কোন অভিপ্রায় ও মনোগত ভাবই অপ্রকাশিত থাকে না ;—যে সকল পঙ্কিল ইচ্ছা মনে কেবলমাত্র উদ্বুদ্ধমান হইয়াছে ও এপর্যন্ত অভিসন্ধিতে পরি: ণত হয় নাই, এবং যে সকল हेछु অভিসন্ধি ও কার্য্যে পরিসমাপ্ত হইয়াছে, তিনি সে সকল অবগত হইয়া থাকেন। অতএব, যখন মনুষ্যের বিস্তর সদগুণ কাৰ্য্যদ্বারা কোন মতেই প্রকাশমান হইতে পারে না ; যখন অনেক সদগুণ কাৰ্য্যদ্বারা দৃশ্যমান হইতে সমর্থ হইলেও নানা সুযোগের অপেক্ষা করিয়া থাকে ; যখন সুযোগের সন্মিলন প্রাপ্ত হইয়৷ কাৰ্য্যদ্বারা প্রকাশমান হইলেও, সে সমুদায় কার্য্যের যথার্থ অভিসন্ধি নিৰূপিত হয় না ; এবং যখন অভিসন্ধি নিৰূপিত হইলেও তাহদের যাবতীয় শক্তি ও বিস্তার যথার্থৰূপে প্রকাশ পায় না ;—মত