পরক্ষণেই আপন পূৰ্ব্ব ব্যবহারের প্রতি পুন দৃষ্টি মিক্ষেপ করেন, তাহ হইলেই দেখিতে পান, যে সেই প্রমোদ সময়ে তিনি হয় কোন ব্যক্তির প্রতি আকারণ তীক্ষ পরিহাসাদ্বারা তাহার মনোবেদনার কারণ হইয়াছেন, অথবা কোন গুরুজনের সহিত অনুচিত ব্যবহার দ্বারা স্পৰ্দ্ধ প্রকাশ কবিয়াছেন, অথবা কোন অযথাচারদ্বারা আপন লজ্জার মস্তকে পদাঘাত করিয়াছেন, অথব। সে সময়ে অকারণে আপন চরিত্রের গুপ্ত ভাব প্রকাশ করিয়া নীচত স্বীকার করিয়াছেন, ফলে তিনি এই ৰূপ পুনঃ চিন্তাদ্বারা প্রমোদ কালীন আপন কোন ব্যবহারঙ্গইতে আত্মগ্লনি ব্যতীত আত্ম প্রসাদ উপলব্ধি করেন না । কায়। যে জীবগণ মনুষ্যৰূপ পরম পূজ্য শ্রেষ্ঠ মঞ্চে উপবিষ্ট ছইয়াছেন, তাহারা এমন লঘীয়ান সামান্য মুখের বশবৰ্ত্তী হইয়া নন। নিৰ্ম্মল উৎকৃষ্ট সুখের আস্বাদন হইতে আজন্মকাল বঞ্চিত থাকিবেন, ইহা সামান্য আক্ষেপের বিষয় নহে!
সপ্তম পত্রিকা।
কলিকতাহইতে কাশ্মীর।
আপন জাতী বা লোক মণ্ডলীর মধ্যে বলিয়া গণ্য হইতে অভিলাষ করেন না, এমন ব্যক্তি
