পাতা:জন্মতিথি - অমরেন্দ্রনাথ দে.pdf/৭৩

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

একাদশ পরিচ্ছেদ কয়েক হস্ত দুরে বারাণ্ডায় এই যে জীবন মরণোত্ন সমস্তার মীমাংসা হইতেছিল-গৃহ মধ্যে কাহারও সেদিকে লক্ষ্য ছিলনা। এমির পিয়ানো ও সুশীলের বেহালার মিষ্ট আওয়াজে তখন ঘর পরিপূর্ণ। অতিথিবর্গের কাহারও সংবাদ লইবার অবসর ছিলনা। উন্মত্তের ন্যায় অনিল বলিতে লাগিল। হঁয়, আমি তোমাকে ভালবাসি। তোমার চেয়ে প্ৰিয়-সংসারে আমার আর কিছু নেই! তোমার স্বামী তোমায় কি দিয়েছে ? তার যা কিছু সে ঐ চরিত্রহীনাকে অৰ্পণ করেছে। তোমাকে উপহাস কৰ্ত্তে, তোমারইuBDBD S BDBBDBDS BDBDSS DDD DDD S S BDD SDBB S BDD সর্বস্ব দিচ্ছি। দ্বিধাপূর্ণ কণ্ঠে নলিনী কহিল, ডাঃ চ্যাটাজ্জী। অনিল উন্মত্তের ন্যায় বলিতে লাগিল, যেদিন আপনাকে আমি এলাহাবাদে প্ৰথম দেখেছি।--সেই দিনই আমার বুকের ভেতরটা ওলট-পালট হয়ে গেছে । তারপর এই দীর্ঘ আলাপেতোমার অতুলনীয় স্বভাবের পরিচয় পেয়ে, তিল তিল করে আমি তোমার ভালবেসেছি। এ উপন্যাসের প্রথম দর্শনের, মোহ নয়-ব্যথার্থ প্ৰেম। দিনে দিনে, একটু করে বৰ্দ্ধিত NoG