পাতা:জন্মবীজ (১৯৪২).pdf/৩২

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

উৎস যে মুখে পিতার ছায়ায় সে পথ হচ্ছে অন্ধকার প্রহরী তুমি কি জেগে আছ খোলো, খোলো অগল দুনিবার এ দেহ আমার পুড়ছে উৎসে, মিলনে একাকী সমুদ্যত দেহ উদ্ভুত নিকষিত হেম জাগছে তখন পরস্পর তুমি কি এখন তেমন রয়েছ প্রাণচঞ্চল সন্দিহান প্রহরী তুমি কি বন্ধ রেখেছ খোলো অগল উৎস দ্বার ছড়িয়ে রয়েছে মিথ্যে দৈব, ভ্রাত্ত এসব অতঃপর উৎস কীপথে এসো জাহলবী তোমাতে নিশিত শাস্ত হই অপ্রতিরোধ্য বইছি তবুও স্কন্ধে পাপের পিতার ভার ফিরে যেতে যেতে পরাজিত হব এমন মুখ আমি তো নই বল মা জননী জগজ্জননী কী পথে ভেসেছি শ্রাত্তিহীন দেহ উদ্ভত নিকষিত হেম ছড়িয়ে পড়ছে পরস্পর . . . আমি তো কেবল হিংসে করেছি মহামুনি তুমি অস্তলীন অথচ কখনো তেমন হইনি অসংলগ্ন ভ্রাত্ত সার বল মা জননী কোন পথে যাব যে পথ দেখেছি রুক্ষতার বল মা জননী উৎস কী মুখে উৎস যে মুখে অন্ধকার উৎসে অভিমুখে, একাকী কতদূর, এভাবে ভেসে যাব পুণর্বার বল মা জননী, বন্ধু জননী জগৎ জননী জগৎ সার তুমি তো বইছ গর্ভে এখনো বইছ অর্কপ্রভের ভার বক্ষে কোন শিশু দুগ্ধ পান করে সেই কি পিতাসম রিরংসার উৎসে যাব ফিরে উৎস আছে ঘিরে সাক্ষীইীন যত স্বেচ্ছাচার স্বেচ্ছাচারে যাব কী পথে এইঘাটে খুঁজেছি নাও তার ও ঘাটে পার x8عS\