পাতা:জন্মভিটের উপর দিয়ে ফিরছি.pdf/৩৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শুকায় না বকেয়ার ক্ষত এই মুহূর্তে কি ভাবছো ভাবনা কি থাকে না অস্তরীণ ? কার, ক্লাস্তি জুড়িয়ে কে ঝিমায় আদিগন্ত — অসুস্থতাকে হিসাব-নিকাশের খাতে বেঁধে বরাদ হয়েছে সময় ঠিকই । এখন দু'চোখে শুধুই কুয়াশা ছোপ বকেয়া ধার বাকিই দৃশ্যমান করতে চাইনি তুরস্ত সোনার হরিণ। অগ্রিম অন্ধকার নামতে দেখ সোনালী দৃশ্যপটে দশদিকই বিভ্রাস্তি ভরা রঙ্গ দেখছে চিমনির ধোয়ায় পালিত ভালবাসার সংসাব মিশিয়ে । কি কুক্ষণে ভালবাসো অকপটে দ{য়বদ্ধ হতে আত্মহননের একাত্ম চিন্ত{য় মুক্তির এই মাত্র পথে বাংলে দেয় কানে কানে বীভৎস কোন কালে মন্থর । পুনর্বার ফেরা ও নিজেকে ভোগ-সুখ-সম্ভোগের পৃথিবীর রোদের জীবনে , নেচে ওঠে পুলকি অপসরা । তার ইচ্ছায় জড়ানো তবু যন্ত্রণায় অস্ফুট গানে ভিতরের ভাবনা কে ঝুলিয়ে রাখে কাপালিক মেঘের মত ; প্রাত্যহিক উপস্থিতির দায়িত্ব নিয়ে বাড়স্ত তেজে সংযত সেই তো ঘরেই ফেরা বিশ্রামের টানে খুলে যায় ওপার থেকে বন্ধ কপাট, হিসাব-নিকাশের খাতে বাধা জীবন তোমার শোধ করে ঋণী হয, ধার দেন শোধ ঋণের চক্রাস্তে আবার ঘটে তো বিভ্রাট আত্মহননের পৌরুবে শুকায় না বকেয়াব ক্ষত । \っ○