नन्द्र °िङ ८क ब्लिन्न । SRS মঙ্গলজীর বোগা নামে এক পুত্র উৎপন্ন হইয়াছিল, বোগার পুত্ৰ কল্যাণজী, কল্যাণজীর পুত্ৰ পোপট বা প্ৰভাশঙ্কায় রাওল । পোপট রাওল আজিও টঙ্কারায় কর্শনজীর গৃহে বিদ্যমান থাকিয়া তদীয় দৌহিত্রের বংশ রক্ষা করিতেছেন। টঙ্কারার এই পোপট রাওলের গৃহে একখানি পুরাতন খাতা পাওয়া গিয়াছে, সে খাতাখানি কৰ্শনজীর সময়ে। ঐ খাতাখানি কর্শনজীর তেজারিতির খাত, উহাতে কৰ্শনজী কাহাকে কত টাকা ঋণ দিয়াছিলেন,- কি হিসাবে টাকার সুন্দ লইয়াছিলেন ইত্যাদি কথা বা হিসাব লিপিবদ্ধ। ঐ খাতার এক স্থলে দৃষ্ট হয় যে,- “১৮৫৮ সংবতের পৌষ শুক্ল অষ্টমীতে ঝালা মেঘপুরের গ্রাসিয়া মুলুজী তথা মলুজী গজনজী তাহদের দুই জনের মেঘপুরের অংশ ১৮০০ আঠার হাজার কড়িতে ক্ষ কশনজী ত্রিবারির নিকট বন্দক রাখিয়াছিলেন।” এতদ্ভিন্ন অন্য এক সুত্রে জানা গিয়াছে যে,- “কালা মেঘপুরবাসী উদয়সিংহজী বজাজী ১৮৭৩ সংবতে টঙ্কারার কৰ্শনজী ত্রিবারির নিকট তের সাতি + জমি বন্দক রাখিয়া মাসিক তের আনা সুদে পচিশ শত কড়ি কর্জাগ্ৰহণ করিয়াছিলেন”। পাচ ছয় শত বা চারি। পাচ হাজার টাকা কৰ্জাদানে যিনি সমর্থ, তিনি যে একজন ছোট-খাট ব্যাঙ্কার নহেন, তাহা বেশ বুঝা যাইতেছে। ফলতঃ টঙ্কারার কর্শনজী ত্রিবারি যে একজন ব্যাঙ্কার ছিলেন, তাহা এক্ষণে প্ৰমাণিত হইল ।
- কড়ি বলিতে টাকার চারিভাগের এক ভাগ বুঝায়।
সঁাতির পরিমাণ প্ৰায়, একশত বিঘা ৷