পাতা:জন্মস্থানাদি নির্ণয় - দেবেন্দ্রনাথ মুখোপাধ্যায়.pdf/৮১

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ञ८न्द्र ङ ञभ फि छ । جہ ডাকনাম। সুতরাং বুঝা গেল, স্বামী দয়ানন্দ সরস্বতীর আদি নাম সুলজী ছিল, আর কাঠবাড়ী প্রথানুসারে তাহার আদি ও পূর্ণ নাম মূলজী কর্শনজী ত্রিবারি। যেহেতু, কাঠিবাড়, গুজরাট প্রভৃতি দেশের লোকেরা নিজের নামের সহিত পিতৃনাম যুক্ত করিয়া বলিয়া থাকেন দয়ানন্দের পূর্বপুরুষ । দয়ানন্দের পিতা কর্শনজী ত্রিবারি এবং পিতামহ লালজী ত্রিবারি, এ কথা পূর্বেই বলিয়া আসিয়াছি। লালজী ত্রিবারির পর,-অর্থাৎ তাহার প্রপিতামহাব্দির বিষয়ে আমরা কিছু জানিতে পারি নাই । তবে তঁাহার বংশে হরিভাই ত্রিবারি নামে যে এক জন বিশিষ্ট ব্যক্তি জন্মিয়াছিলেন, তাহা জানা গিয়াছে। আর সেই হরিভাই ত্রিবারির সময় হইতেই যে তঁহার পিতৃপিতামহ প্ৰভৃতি কেশিয়াস্থ ভূ-সম্পত্তির অধিকারী হইয়াছিলেন, তাহাও বুঝা গিয়াছে। কেননা, হরিভাই ত্রিবারিই যে দানসূত্রে ঐ কেশিয়াস্থ ভূমি-সম্পত্তি সমূহের অধিকার পাইয়াছিলেন, সে পক্ষে আমাদিগের হস্তে কতকগুলি প্ৰমাণ রহিয়াছে। ৯। হরিভাই ঐ প্রমাণগুলি ক একখানি ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জীর্ণ দানপত্র বা দলিল। ঐ দলিলগুলি টপ্পাবার পোপট কল্যাণজী। রাওলের গৃহে রক্ষিত ছিল, পরে কোন প্রয়োজনসূত্রে হরিয়াণার আম্বারাম কেবলরাম জানি ঐগুলি পোপট-গৃহ হইতে লইয়া আসিয়া নিজের কাছে রাখিয়া দেন । গ্ৰন্থকার আম্বারাম জানির নিকটেই ঐগুলি দেখিয়াছেন এবং অনুবাদিত করিয়া লইয়া আসিয়াছেন। ঐ দানপত্রগুলির একখানিতে লিখিত আছে,-“১৭০৯ সংবতের মান কৃষ্ণ চতুর্থ রবিবার দিবসে কেশিয়ার কতক জমি হরিভাই ত্রিবারি প্রভৃতিকে দান করা হইল।” আর একখানিতে বৰ্ণিত আছে,-“কেশিয়ার কতক ভূমি ১৬৮৭ সংবতের বৈশাখ কৃষ্ণ