幫 J/ জয়দেৰ চরিত । 驚 জয়দেব উত্তম সৎকবি ছিলেন। বঙ্গদেশে তাছার ম্যায় সম্ভাৰ সম্পন্ন কৰি অদ্যাপি প্রাজুভুত হন নাই। যদিও জয়দেব, কালিদাস, ভবভূতি, ভারবি প্রভৃতি কৰিশ্রেষ্ঠ অপেক্ষ তত উৎকৃষ্ট মনু তথাপি তাছাকে সামান্য বলিয়া গণনা করা যাইতে পারে না। “মলিত পদবিন্যাস ও শ্রবণ মনোহর অনুপ্রাসচ্ছটা নিবস্কন জয়দেবের রচনা নিতান্ত চমৎকারিণী ও হৃদয়গ্রাহিণী। ভবভূতি, ভারবি প্রভৃতি প্রধানকাৰগণও রচনাবিষয়ে তাদৃশ চিত্তবিমোহিনী শক্তি প্রদর্শন করিতে পারেন নাই। কিন্তু জয়দেব রচনাবিষয়ে যেরূপ অসাধারণ নৈপুণ্য প্রদর্শন করিয়া গিয়াছেন, যদি তদনুরূপ সহৃদয়ত ইত, তাহা হইলে তিনি, কবিত্ব বিষয়ে প্রথম শ্রেণীর আসন পরিগ্রহ করিলেও করিতে পারিতেন। ধtছ হউক, এইরূপ অভাব থাকিলেও জয়দেবকে মুরারি মিশ্র, ভট্টনারায়ণ, দণ্ডী প্রভৃতি অনেক কবি অপেক্ষা প্রধান কবি বলিয়া স্বীকার করিতে হইবে, সন্দেহ নাই। : জয়দেব প্রণীত সুপ্রসিদ্ধ গীতগোবিন্দ গ্রন্থ দ্বাদশ সর্গে বিভক্ত । ইহাতে রাধিকার বিরহ, মান, মানভৃঙ্গার্থ রুঞ্চের জল্লুময় ও উভয়ের মিলন প্রভৃতি রাধাকৃষ্ণ ঘটিত বিষয় বর্ণিত আছে , জয়দেব পরম বৈঞ্চব ছিলেন, সুতরাং প্রগাঢ় ভক্তিযোগ সহকারে রাখারুষ্ণের লীলা বর্ণন করিয়া,থিয়াছেন। জয়দেব এই মহাকাব্যে স্বকীয় রচনা শক্তি ও সম্ভাবশালিত্ত্বেয় একশেষ প্রদর্শন করিয়াছেন বলিলেও অভু্যক্তি হয় মা। পণ্ডিত প্রযুক্ত ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর স্বরচিত “সংস্কৃত সাহিত্য বিষয়ক প্রস্তাবের ৪১ পৃষ্ঠায় লেখেন “ এই মহাকাব্য-গীতগোবিলের রচনা যেরূপ মধুর, কোমল ও মনোহর সংস্কৃত ভাষায় সেরূপ রচনা অতি অম্প দেখিতে পাওয়া যায়, বস্তুতঃ এরূপ ললিত পদ বিন্যাস, শ্ৰবণ মনোহর অনুপ্রাস ছটা ও প্রসাদ গুণ প্রায় কুপি व्लक्लिफ इङ्ग मा । ” - . . . . - ফলতঃ রচনা বিষয়ে জয়দেবের গীতগোবিদ এক অপূর্ব পদার্থ। গীত কয়েকটা কবিতা ও প্রত্যেক গীতের প্রায়তে অবতারণা হুচক ও সমাপিকাতে সমাপ্তি হুচক এক একটা শ্লোক রচিত ইয়াছে। ঐ *লিতে মুছন, । ?
- - 議
