এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

bペ জয়পাল | { দ্বিতীয় বিজ ! ( জলপ্রদান করিয়া ) ওরূপ নিষ্ঠুর কথ। বল না।--তা হলে আমি জন্মের মত যাই! সংগ্রা । তুমি বেঁচে–থকে । যুদ্ধজী—হও —উঃ ! বড় তৃষা । জিহব। দগ্ধ হচ্ছে –তুমি পাপিষ্ঠ ধবনদের বিনাশ কর—মহারাজ–তোমাকে স্বর্ণকুন্তলা—দান করবেন । বিজ । না-না-না, আমি তা চাই না । আমার সহস্র জীবন দিলে আপনি যদি আর এক মুহুৰ্ত্তও অধিক জীবিত থাকেন, আমি অকাতরে তাহ দিব ! ज१&। । वि-स्र-ग्न-बङ्-छ्षi-७ट् ! द१- ( भूङ्ा ) বিজ। নীরব ! জন্মের মত নীরব হলে ! ও হ--—( পতন ) (সদানন্দের প্রবেশ ) সদা । ভীষণ শব্দ-সস্কুল রণস্থল এরূপ নিস্তব্ধ ভাবে কেন ? একি ! একি সৰ্ব্বনাশ ! পঞ্চনদের চন্দ্রস্বর্ঘ্যের এককালীন পতন হয়েছে দেখছি যে ! মহারাজ জয়পালের দক্ষিণ বাম উভয় বাহুই ছিন্ন হয়েছে দেখছি যে ! হা ! যুদ্ধের জন্য এত যত্ন, এত চেষ্ট, এত আয়োজন, তার পরিণাম কি এই হল ! সংগ্রামসিংহের জীবন তার রক্তাক্ত কলেবর পরিত্যাগ করে গেছে ;–বিজ— সবিস্ময়ে ) বিজয়কেতুব অধরোষ্ট স্পদিত হচ্ছে —বিজয়কেতু কি জীবিত ! আহ! তাই হোক : বিজয় ! বিজয়কেতু ! বিল্প। ওরে নৃশংস হৃদয়ে পাষাণ স্বর্ণকুন্তলে! একবার দেখে যা, মৃত্যুকালেও বীরবর তোর ঐ নিষ্ঠুর নাম বিশ্বত হন নি ! ( উঠিয়া) ওহ! সংগ্রামসিংহ-সংগ্রামসিংহ ! বীরবর--উঠ উঠ । ( সরোদনে ) প্রাণনাথ ! প্ৰাণেশ্বর ! হৃদয়েশ্বর ! উঠ উঠ, তামি প্রাণভরে তোমাকে প্রাণপতি বলে ডাকি উঠ নাথ, উঠ–চক্ষু উন্মীলন কর, দেখ, আমি তোমাকে আমার অন্তরের সেই অন্তরতম প্রদেশ খুলে দেখাচ্ছি—দেখ, বিজয় কেবল তোমার সহকারী নয়, তোমার প্রণয়াভিলাষিণী বিজয়া । স্বামন দাসীকে অকুল পাথারে ভাসিয়ে যেও না, সঙ্গে নাও, তোমার সহৰাসমুখ আমি বড় ভালবাসি, ফেলে যেও না—ফেলে যেও না । এত ডাকুছি, কাতর হয়ে ডাকৃছি, উন্মত্ত হয়ে ডাকৃছি, তুমি একবার