পাতা:জয় পরাজয় - পাঁচকড়ি দে.pdf/১৫৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

百西外玄悟弧 Nà 86R আমার ব্যগ্ৰতা দেখিয়া, ফতে আলি হাসিয়া বলিলেন, “সে হীরের টুকরো-সে হীরের টুকরো-তোমার কুঞ্জ ।” বোধ হয়, লজ্জায় তখন আমার মুখ রক্তবর্ণ হইয়াছিল ; ফতে আলি তাহা লক্ষ্য করিলেন না-কোন বিষয়ে লক্ষ্য করিবার ক্ষমতা তাহার ছিল না। তিনি বলিলেন, “কুঞ্জ জেগে ছিল, সেই লোচনকে দেখিতে পায়, তার পর সে-ই বরকন্দাজদের খবর দেয়, আর আমনই তারা গিয়ে বেটাকে একদম পিছুমোড ক’রে বেঁধে ফেলে ; তার পর আমার আছে আনলে একশো একটা লার্থী বেটাকে গুণে মেরেছি—শালা-বদমাইস—ডাকু ।” অমূল্য হাসিয়া বলিল, “তাহা হইলে দারোগ সাহেব, আপনি নিজে আর ইহাকে ধরিলেন কই ?” ফতে আলি ক্ষিপ্তগতিতে অমূল্যের দিকে ফিরিয়া রোষকষায়িতলোচনে বলিলেন, “আমি ধরিলাম না ত, কি তুমি ধরিলে ?” অমূল্য হাসিয়া বলিল, “না, আমি কেন ? এ ত দেখিতেছি,* একরূপ কুঞ্জই পরিয়াছে।” দারোগা সাহেব নরম হইয়া বলিলেন, “এ কথা কতকটা ঠিক, তবে আমি চন্দন-নগরে না থাকিলে সে ধরা পড়িত না ।” অমূল্য। সে-ও ত আপনাকে অমর বাবু থাকিতে বলিয়াছিল বলিয়া আপনি ছিলেন ; আপনি ত থাকিতেই চাহিতেছিলেন না। ফতে। কি মুস্কিল! তোমার মত আহাম্মুখ লোক দুনিয়ায় আর দুটি নাই । অমূল্য হাসিয়া বলিল, “দারোগ৷ সাহেব ! আপনার ন্যায় বুদ্ধি কায, জনের আছে ?” ফতে আলির বিদ্রুপ বুঝিবার ক্ষমতা একেবারেই ছিল না ; অমূল্যের পিঠ চাপড়াইয়া বলিলেন, “এখন পথে এস—তোমরা বুদ্ধিমান, oلا-ــــــــ