পাতা:জাতক (প্রথম খণ্ড) - ঈশানচন্দ্র ঘোষ.pdf/১০৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২২৩-খামহিলা মুঙ্খ-জাতক ।

  • [ শান্ত বেণুধনে দেবদত্ত সম্বন্ধে এই কথা বলিয়াছিলেন। দেবদত্ত কুমার অজাতশত্রুর মনস্তুষ্টি-সম্পাদনপূর্বক তাহার নিকট হইতে প্রচুর উপহার ও সন্মান লাভ করিয়াছিলেন। অজাতশত্রু তাহার জন্য গল্পশিরে BDBB DD DDtD DBBB DDBDBB BDD iDDD DDDB DDDt gEDM DDB BDBDDDDuBB ত্রিবার্ষিক সুগন্ধি তণ্ডুলের অল্প প্রেরণ কুরিতেন। এই সমস্ত উপহার ও সন্মানের মাহাম্ম্যে দেবাদত্তের বহু শিষ্য DBDB S DD DDDBBD BDDB DDD DDBBD DBDBDBDBDD DDBBDS DBD BDB DDBDB DS

gi BDBD DDBDBDBD D BBDB BDBDB BDD D BDDBD BDBDB BD BBDB BD DDB BDS LDEi BBSS rB DiBLiBD EDBS BBDD D DDD O KuEiDD BEE BDES DDDSS DDDD , দেৰাদণ্ডেয়া শিষ্য শাস্তার শিষ্যকে বলিল, “ভাই, তুমি প্রতিদিন মাথার ঘাম পায়ে ফেলিয়া ভিক্ষা করিয়া বেড়াও কেন ? দেখাত দেৰদত্ত কেমন গায়শিরে বসিয়া থাকিয়াই নামাবিধ উৎকৃষ্টরস যুক্ত আয় তোজন করিতেছেন। BDD BBBDL D DD DD DBDBDBD DB SDDD DB DD BDD TDDD LDBDBB LLBBBBD EBD DDB LD DDD DBDD DBD D D BBB BBB DDE KB DBDBBD SBDDD GB D BD তাহা বলিবাের নয়। অনন্তর অষ্টাদশ প্রকার শুষ্কখাদ্য এবং মধুর রসাযুক্ত কোমল খাদ্য দ্বারা রসনা পরিতৃপ্ত করিতে পরিবে।” । পুনঃপুনঃ এইরূপে অনুরুদ্ধ হইয়া শান্তার শিষ্য শেষে নিমন্ত্রণ গ্ৰহণ করিবার ইচ্ছা করিল এবং তদবধি গল্পশিয়ে যাইতে লাগিল। সেখানে সে আকণ্ঠ আহাঁর করিত ; কিন্তু যথাসময়ে বেণুবনে প্ৰতিগমন করিতে ভূলিত না। কিন্তু ব্যাপারটা চিরদিন গােপন থাকিল না ; কিয়াৎকােল পরেই প্রকাশ পাইল যে সে গায়শিরে গিয়া দেবদত্তের অন্নে৷ উদর পূর্ণ করে। একদিন তাহার সতীর্থগণ তাহাকে জিজ্ঞাসা করিল, “তুমি DD DB BBDD KY BD S E sBB DBB DDB DBDDBB DBB DD BDD DDD DD SS SSSSSS BBB BB DBB S SDBBDBD BD DBDBDB S SKS g DB BB DBD S DDD DBBB DB DDD DDS DDD দেবদত্ত আমায় খাইতে দেন না, অন্যে দেয়।” “দেখ, দেবদত্ত বৌদ্ধদিগের শত্রু। সেই দুরাত্মা অজাতশত্রুকে প্রসন্ন করিয়া অধৰ্ম্মবলে সম্মান ও সৎকার লাভ করিয়াছে। ছি! তুমি নির্বাণপ্ৰদ শাসনে প্ৰব্ৰজ্য গ্ৰহণ করিয়াও BBBBSDBBBBu TDBD DDBS DDBDYSS DDS LBDBDBD BHDBDB DDD DDD DDD S BBD DB ভিক্ষুগণ ঐ ব্যক্তিকে সঙ্গে লইয়া ধৰ্ম্মসভায় উপনীত হইল। g তাহাদিগকে দেখিয়া শাস্তা জিজ্ঞাসা করিলেন, “তোমরা এই ভিক্ষুকে ইহার ইচ্ছার বিরুদ্ধে এখানে আনিয়াছ কি ?” “হাঁ প্ৰভু। এই ব্যক্তি আপনার নিকট প্ৰব্ৰজ্য গ্ৰহণ করিয়াও দেবদত্তের অধৰ্ম্মলন্ধ অল্প গ্ৰহণ করে।” “কি হে, তুমি দেবদত্তের অধৰ্ম্মলব্ধ অন্ন গ্ৰহণ কর, একথা সত্য কি ?” “মহাশয়, আমি যে অন্ন আহার করি, তাহা দেবদত্ত দেন না, অপরে দেয়।” “দেখ ভিক্ষু, ওসব হেঁয়ালির কথা ছাড়িয়া দাও। দেবদত্ত অনাচার ও দুঃশীল ; তুমি আমার নিকট প্ৰব্ৰজ্যা গ্ৰহণ করিয়াছ, আমার শাসনে বাস করিতেছ ; অথচ এরূপ লোকের অল্প খাইতেছ! কেবল এ জন্মে নয়, চিরদিনই তুমি বিপথগামী হইয়াছ এবং যখন যাহাকে দেখিতে পাইয়াছ, তখনই তাহার অনুসরণ করিয়ােছ।” অনন্তর শাস্তা সেই অতীত কথা বলিতে আরম্ভ করিলেন :- ] পুরাকালে বোধিসত্ব বারাণসীরাজ ব্ৰহ্মদত্তের অমাত্য ছিলেন। রাজার মহিলামুখ নামে এক শীলাবান ও আচারসম্পন্ন মঙ্গলহস্তী ছিল। সে কখনও কাহার শরীরে আঘাত করিত না । , একদা রাত্রিকালে কয়েকজন চোর আসিয়া হস্তিশালার নিকট উপবেশন করিল এবং মন্ত্রণা করিতে লাগিল,-“এই স্থানে সিাদ ; কাটিতে হইবে, প্রাচীরের এই অংশ ফাঁক করিয়া ভিতরে প্রবেশ করিতে হইবে ; অপহৃত দ্রব্যসমূহ লইয়া নিজান্ত হইবার পূর্বে সিদ ও ফাঁক রাজপথ বা নদীতীর্থের ন্যায় পরিষ্কৃত ও প্রশস্ত করিতে হইবে। চুরি করিবার সময় প্রয়োজন হইলে নরহত্যা করিতেও কুষ্ঠিত হইব না। তাহা হইলে কেহই আমাদিগকে বাধা দিতে यां९-नश्छूद्ध 'बबां९' ; बांक्रणि। 'शा७' । খজ-খাদ্য। এই শব্দটী সাধারণতঃ খাজা, গজা ইত্যাদি শুষ্ক খাদ্য সম্বন্ধে প্ৰযুক্ত। কোমল খাদ্য (যথা, অল্প, পায়স ইত্যাদি) সুভোজন নামে অভিহিত । খজ শব্দটী হইতেই বোধ হয় “খাজা” শব্দের উৎপত্তি হইয়াছে।

  • মুলে ‘উন্মাৰ্গ” এই শব্দ আছে।