পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১৫৭

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

টোকিও সহদেৱ । ঠিক ৮-২৫ মিনিটে গাড়ি টোকিওতে এসে পৌছল। হোটেল থেকে কোন লোক বা পোর্টার আসেনি, ষ্টেসনেরই একজন পোর্টার আমাদের জিনিস পত্র বার করে আনলে। কিন্তু ষ্টেসনের বাইরে হােটেলের লোক ছিল। তাকে অন্য মাল পত্রের রসিদ দিয়ে আমরা টেকৃসি করে হােটেলে এলাম। টেক্‌সিতে ১৷ ইয়েন অর্থাৎ প্রায় দুটাকা দিতে হলো। হােটেলের দরজার সামনে হােটেলের প্রোপ্রায়টার নিজে অপেক্ষা করছিলেন। আমাদের তেতলায় নিয়ে গেলুেন ও দেখানে তিনটী ঘর দেখালেন। যেটা সব চেয়ে বড় সেটা আমরা পছন্দ করলাম। আমাদের ঘরের নম্বর ২১ হলো। কোট ইত্যাদি রেখে আমরা নিচে গিয়ে “সাপার” খেলাম। প্রোপ্রায়টার লোকটী বিলাতি। এ হােটেলটা এখানকার অন্য হােটেলের মত জাপানি প্রোপ্রায়টারের নয়। বৃদ্ধ প্রোপ্রায়টার লোকটী বেশ ভদ্র বলে মনে হলো। তিনি আমাদের কি রকম খাদ্যের দরকার সব জিজ্ঞাসা করলেন। আমাদের রূচি মত র্তাকে সব জানালাম, তিনি তার বন্দোবস্তু করবেন। বল্লেন। হােটেলটীতে আর সব সুবিধা আছে কিন্তু স্নানের ঘরে সন্ধ. সময় গরম জল পাওয়া যায় না। এ হোটেলে সবই ইউরোপীয় বোর্ডার। লোকগুলি বেশ ভদ্র, নিজে এসে আলাপ পরিচয় করে। ४३ फून আজ সমস্ত দিন আমার শরীরটা খারাপ আছে, সে জন্য বেকুলাম না। আমার স্বামী বিলাত যাবার প্যাসেজের ব্যবস্থার জন্য মিঃ আসানোর