পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১৫৯

S(g জাপানে বঙ্গনারী দেখা করতে গিয়েছিলেন। সে ভদ্রলোকটি বাড়ি ছিলেন না, সে জন্য র্তার বাড়িতে কার্ড রেখে চলে এসেছিলেন। ১১ই জুন আজ আমার শরীর আরও খারাপ হলো ভয়ানক সন্দি কাশি হয়েছে। ইনফ্লুয়েঞ্জার মত মনে হলো সে জন্য বিছানা ছাড়লাম না। সকালেই সেই মিঃ মজুমদার ভদ্রলোকটি এলেন। আমার স্বামী তাঁর সঙ্গে নিচে গিয়ে আলাপ করলেন। ভদ্রলোকটীর স্ত্রী এখানে নাই । তিনি আমাদের সঙ্গে কামাকুর, নিৰ্কে ইত্যাদি জায়গায় যাবেন বলে প্ৰতিশ্রুত হলেন । বিকেলে আমার জ্বরই হলো । বিদেশে অসুখ হওয়ায় আমার স্বামী অত্যন্ত ভীত হলেন, তখনই তিনি হাসপাতালের একটী ডাক্তারকে আসবার জন্য অনুরোধ করলেন। ডাক্তার সন্ধ্যার সময় এলেন, ডাক্তারটিী জাপানি। আমাকে দেখে বল্লেন সবই খেতে পারি। একটা ঔষধও লিখে দিয়ে গেলেন। জাপানি ডাক্তারের কথায় কিন্তু সব খেতে সাহস হলো না, শুধু দুধ ও বিস্কুট খেয়ে থাকলাম । ১২ই জুন আজ বেশ ভালই আছি। তবে সকালে কোথায় বেরুলাম না । èfà Indo-Japanese Associationa coïCoir দেশে মিঃ ও মিসেস কেবারেরা বলে একটী দম্পতির সঙ্গে আমাদের পরিচয় ছিল। মিসেস কেব বেরার মা জাপানি মহিলা এবং বাপ ইউরোপীয়-তঁার নাম মিঃ ডিউয়ার। মিসেস কেবারেরা আমাদের সঙ্গে দেখা সাক্ষাৎ করবার জন্যে তার মা ও ভগ্নিদের লিখেছিলেন । তাই বিকেলে আমরা এই ডিউয়ার পরিবারের সঙ্গে দেখা করতে গেলাম। জাপানের রাস্তা বের করা একটি খুব শক্ত কাজ । 'i