পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সিঙ্গাপুর ২৬এ এপ্রিল সকালে যখন উঠলাম। তখন জাহাজ আর চলছে না। পোর্টহোল থেকে মুখ বাড়াতেই মনে হলো, যেন একটা ছবি দেখছি। সুন্দর পাহাড় ; তার উপরে কয়েকখানি সুন্দর বাড়ী।। নীচে সমুদ্র, তার উপর সারি সারি জাহাজ ভাসছে—দৃশ্যটী সত্যই অতি চমৎকার। আমরা সিঙ্গাপুরে এসেছি। ষ্টয়ার্ডেস এসে বল্লেন, ডাক্তার এসে তামাদেৱ পরীক্ষা করলে জাহাজ সিঙ্গাপুরের বন্দরে ঢুকতে পাবে। সিঙ্গাপুর থেকে যে ডাক্তার এসেছিলেন তিনি কিন্তু শুধু ব্রেক্‌ফাষ্টই খেলেন। তা’ ছাড়া ऊँएक अॉल क्तूि कबूहड (प्रथगांभ न। শুনলাম জাহাজের ডাক্তারের কাছ থেকে সব জেনে নিয়েছেন, তাই আলাদা করে পরীক্ষা করলেন না। যে ডাক্তারটা এসেছিলেন তিনি নিজের মোটর বোট করে চলে গেলেন। আমাদের জাহাজ বন্দরে গিয়ে ঢুক্লো। বন্দরে আসতেই প্রথমে কতকগুলো সিঙ্গাপুরি লোক ছোটো ডিঙ্গির মত নৌকাতে জাহাজের পাশে এসোভিক্ষা করতে করতে জাহাজের সঙ্গে যেতে লাগল। আমরা ডেকের উপর দাড়িয়ে দেখতে লাগলাম। এদের দিকে মাঝে মাঝে আমরা স্থা একটা পয়সা ফেলে দিতে পাগলাম। পয়সাগুলোর প্রায় সবই জলের মধ্যে পড়ছিল ; কিন্তু এই লোকগুলো অতি নিপুণ কৌশলে জলের মধ্যে ডুব দিয়ে পয়সা তুলে নিচ্ছিল। ছেলেবেলায় যখন আমি বাবার সঙ্গে বিলাতে যাই তখন এ রকম ডুবারি ভিক্ষুক দেখেছিলাম। সে জন্য আমার কাছে ইহা বিশেষ নূতন মনে হলো না। তবে এদের কৌশল সত্যই