পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/২১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

RSct জাপানে বঙ্গনারী” তার পরে আমাদের জাহাজে আসবে। কাতোরি মারুতে লাগতেই আমরা জাহাজটা দেখতে গেলাম। জাহাজটা বেশ বড়, কুড়ি হাজার ” টনের। খুব বড় সোসাল হল আছে ; কেবিনের সংখ্যা ও অনেক। এখানে আমাদের লঞ্চ কে সাতটা থেকে প্রায় সাড়ে আটটা পৰ্য্যন্ত রেখে দিলে। আমরা যখন নিজেদের জাহাজে পৌছিলাম। তখন ডিনাল হ’য়ে গেছে। চাকরদের বলতে তারা ঝাড়া জবাব দিলে এখন ডিনার পাওয়া যাবে না। তার পর আমরা যখন বল্লাম ডেকষ্টয়ার্ড ঐ লঞ্চে নিয়ে দেরি করে দিয়েছে তখন আমাদের কিছু ঠাণ্ড মাস রুটি ও কফি দিলে। আমাদের জাহাজে দে গ্ৰীক লোকটা ছিল সেও তাই খেলে। জাহাজের চাকর বাকর কিন্তু ভাল নয়, তাদের আদব কায়দা খুবই খারাপ। আমরা শুনেছিলাম। এই কোম্পানির সবই ভালো, কিন্তু তার কোনো পরিচয় পাচ্ছিনা । » झे खूनाशे আব্দুল আলীরা আজ আমাদের লাঞ্চে নিমন্ত্রণ করেছেন। ব্রেকফাষ্ট করে আমরা ছোটো জাহাজে করে কোবেতে গেলাম। সেখানে ওরিয়েণ্টাল হোটেলে গিয়ে মিঃ আব্দুল আলীকে মোটর পাঠাবার জন্য টেলিফোন করলাম। ভিনি বলেছেন, খবর পেলেই আমাদের জন্যে মোটর পাঠাবেন । মোটর এলে আমরা তাতে করে বাজারে দু’চারটা জিনিষ কিনতে গেলাম। কিন্তু বাজারের রাস্তায় মোটর নিতে দেয় না। রাস্তার দু’ধারেই দোকান, হেঁটে কেনা বেচা করতে হয়। বাজার করা শেষ হ’লে মিসেস সুকামোটোর বাড়ি গেলাম। তঁর সঙ্গে দেখা হলো । মিঃ সুকামোটাের একটি 1 Walking Society অর্থাৎ পদব্রজে বেড়াবার সমিত্তির মেম্বর। তাই তিনি সকালে বেরিয়েছেন। শুনলাম, তিনি ঐ * সোসাইটির সভ্যদের সঙ্গে পাহাড়ের উপরে এরং আরো নানা জায়গায়।