পাতা:জাপানে বঙ্গনারী - সরোজ-নলিনী দত্ত.pdf/৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ভূমিকা গ্রন্থকত্ৰী স্বৰ্গীয়া সম্রাজনলিনীর পরিচয়-প্ৰদান অনাবশ্যক। আজ বঙ্গদেশের নগরে ও বহু “মহিলা-সমিতি” তঁহার यूरुि বুকে ধরিয়া দাড়াইয়া আছে। সাধনা অনেকে কবেন ; কিন্তু সব সাধনায় সিদ্ধি হয় কষ্ট ? যে সূত্রটি ধরিয়া পুণ্যায়৷ গ্ৰন্থক স্ত্রা সাধনা করিতেছিলেন, তাহা আজ বাঙলার নারীগণকে সখীত্বেব ডোরে বাধিতে পারিয়াছে। ইহাকেই বলে সিদ্ধি। জীবনের মহাব্ৰত সাঙ্গ হইবার পূৰ্বেই ভগবান তাহাকে নিজের কাছে টানিয়া লইয়াছেন সত্য ; কিন্তু আমি বিশ্বাস করি সেই ব্ৰতধারিণী সাধবীকৃyআশীৰ্ব্বাদই এখন তঁহার আরব্ধ কৰ্ম্মগুলিকে পূর্ণতা ශුද්what ಛಿ। ಶ মনে করি,- w “জীবনে যত পূজা হ’ল না। সারা, জানি হে জানি তাও হয় নি হারা ; যে ফুল না ফুটিতে ঝরেছে। ধারণীতে, যে নদী মরু-পথে হারালো ধারা, জানি হে জানি তাও হয় নি হারা।” এই কবি-বাক্যের সার্থকতা গ্ৰন্থকত্রীর জীবনে প্রত্যক্ষ হইয়া উঠিয়াছে। মানুষ মরিয়া গেলে ভৌতিক দেহের সহিত তাহার সকলি ধ্বংস্ত্ৰ হয়, ” একথা যাহারা বলেন, তঁহাদের উক্তিতে বিশ্বাস স্থাপন করা যন্ত্রের তার ছিাড়িয়া গেলে যেমন যন্ত্রীর মহিমা লোপ পায় না, তেমনি দেহের অবসানের সঙ্গে দেহীর সকলি কখনও শেষ হয় না। আমার বিশ্বাস পাঠক-পাঠিকাগণ গ্ৰন্থকত্রীর এই মহৎ জীবনের পরিচয়

  • তৃহার এই গুস্তdেeাইবেন। জাপান ও য়ুরোপ ভ্রমণ-শেষ কুরিয়া যখন ।