পাতা:জাল মোহান্ত.pdf/২৯৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চদশ পরিচ্ছেদ * ఫి(t আমার বোধ হইল, এই বাকাটির ক্ষতির পরিবর্ষে তিনি গহার হাত প; ভাঙ্গিতেও রাজি ছিলেন । যাহা হউক, আমরা পুনৰ্ব্বার আমাদের আলখেল্লা পরিধান করিলাম। অকুমা বলিলেন, "রেশমী আলখেল্লা আজ আমাদের জীবন রক্ষা করিয়াছে ; রেশমের স্তত। যে এত শক্ত হয়, তাহা পূৰ্ব্বে জানিতাম না।" আমরা উপত্যকার পাদদেশে পূৰ্ব্ববর্ণিত গভীর খদে অবতরণ করিয়া উৰ্দ্ধে দৃষ্টি নিক্ষেপ করিলাম। আমাদের উভয় পাশে ই গগনস্পশী গিরিমালা ! অ তঃপর আমরা কি করিব, সেই অতলম্পর্শ প্রসাতলে দাড়াইয় তাহাই ভাবিতে লাগিলাম । কিন্তু আমাদিগকে অধিকক্ষণ ভাবিতে হইল না, আচঞ্জিতে কোথ হইতে এক সন্ন্যাসী আমাদের সম্মুখে আধিভূত হইল! সে আমাদিগকে তিববতী ভাষায় জিজ্ঞাসা করিল, “তোমরা কে ? এখানে কিরূপে আসিলে ? কেন আসিয়াছ ?” এক সঙ্গে তিন প্রশ্ন ! কি উত্তর দিব, তাহ ঠাহর করিতে পারিলাম না। অকুমা কিছুমাত্র ইতস্ততঃ না করিয়া কযেক পদ অগ্রসর হইয়া বলিলেন, “আমি উচtংএর মোহাস্ত, এটি আমার প্রধান চেলা, এখানে আমার আসিবার কথা এাছে বলিয়াই আসিয়াছি।” আগন্তুক সন্ন্যাসী বাণীর মত আওয়াজ করিয়া বলিল, “এটি মঠের পশ্চাৎ দিক ! এখানে সহজে কেহ আসিতে পারে না, এপুনি হইতে যে মঠে প্রবেশ করিতে পারা যায় তাহীও কেই জানে না ; আপনাদের পরম সৌভাগ্য আমার সহিত সাক্ষাৎ হইল, নতুব। আপনাদিগকে এই খদেই মরিয়া থাকিতে হইত। এখান হইতে প্রায় বিশ হাত