পাতা:জিজ্ঞাসা.djvu/১৯৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অতিপ্রাকৃত እboo করিয়া আদিতেছে ; অমঙ্গলের জয়বাৰ্ত্তা কি কখন গীত হইবে না ? অমঙ্গলের জয়বাৰ্ত্ত গীত হইয়াছে রামায়ণের আদি কবি সেই গীত গাহিয়াছেন ; ভারতের সমগ্র ইতিহাসে সেই গীত প্রতিধ্বনিত হইতেছে।

  • * > . ; :

অতিপ্রাকৃত অতি প্রাকৃতে বিশ্বাস করিব কি না, একালের একটা প্রধান সমস্ত । সেকালের লোক নিৰ্ব্বিবাদে বিশ্বাস করিত । এ কালের ও এত লোকে বিশ্বাস করে, যে অতি প্রাকৃতে বিশ্বাসটাই মানুষের পক্ষে স্বাভাবিক ও অবিশ্বাসটাচ অস্বাভাবিক বলিয়া বোধ হয় । অস্বাভাবিক হষ্টলেও একালের বৈজ্ঞানিকের অতিপাকৃতে অবিশ্বাস করেন । আর র্যাঙ্গার আপনাদের অবৈজ্ঞানিকতা স্বীকারে কুষ্ঠিত, তাহারাও একালের বিজ্ঞানের খাতিরে অতিপ্রাকৃতে বিশ্বাস প্রকাশ করিতে লজ্জিত হন । কিন্তু যখন শোনা যায়, তুষ্ট একজন বড় বড় বৈজ্ঞানিক অতি পাকুতে বিশ্বাস করেন, তখন বড়ই খটকা দাড়ায় । পিয়সফিষ্টদের সহিত তর্ক উপস্থিত হইলেষ্ট তাহার উল্লাসের সহিত ০য়ালাশ, ক্রুকস ও লজের নাম করিয়া ফেলেন। তখন তাহদের দশন প্রভায় আঁধার ঘর আলো হইয়া পড়ে। আমাদের মত অপণ্ডিত লোকে, যাহার। উক্ত পণ্ডিতদের পাণ্ডিতামহিমায় মুগ্ধ আছেন, তাহারা তখন কিংকৰ্ত্তব্যবিমূঢ় হইয় পড়ে। অগতা তখন বলা যায়, বিজ্ঞানের রাজ্যে রাজশাসন নাই। যিনি যত বড় বৈজ্ঞানিকু হউন না কেন, তাহার কথা বেদবাক্য বলিয়া মানিতে আমরা বাধা নহি । তিনি যথোচিত প্রমাণ উপস্থিত করুন, তখন র্তাহার কথা শুনিব । নাম দেখিয়া ভয় বৈজ্ঞানিকের রীতি নহে ।