পাতা:জিজ্ঞাসা.djvu/২০০

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

অতিপ্রাকৃত እኳU করা চলে । কিন্তু তাহাতে আসল কথার মীমাংসা হয় না। আসল কথা এক্ট, জোশুয়ার আদেশে স্বৰ্য্যের গতিরোধে বিশ্বাস করিব কি না ? ঐ ব্যাপার ঘটয়াছিল কি না ? যীশু খৃষ্ঠের প্রেতমূৰ্ত্তি লোকে দেখিয়াছিল কি না ? ভূত মানিব কি না ? কেহ কেহ বলিবেন, ন, মানিব না । ঐ সকল ব্যাপার অসম্ভব ; উহ! প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ। যাহা প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ, তাহ ঘটতে পারে না । টিওলি হয়ত ঐরুপ বলিতেন । । ভাল ; কিন্তু উহা প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ, তাহ জানিলে কিরূপে ? প্রকৃতির নিয়ম কি ? e হয়ত বলিবে, ঐ ব্যাপার অতি অদ্ভূত, অতি নুতন ; বাইবেলের গরে ছাড়া এরূপ ঘটনা কেতু কখন দেখে নাই, শোনে নাই। উহা অতি অদ্ভূত, অতি অসাধারণ, অতি নূতন—কাজেই উহা প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ ! এরূপ বলিতে পার না । এষ্ট কয়েক বৎসর মধ্যে বিজ্ঞানশাস্ত্র কত অদ্ভূত নুতন কাণ্ড আবিষ্কার করিয়াছে। বায়ু মধ্যে আর্গন, ক্রিপটন প্রভৃতি কত কি অদ্ভূত নূতন পদার্থ বাহির হইল ; কত কি রকম অদ্ভুত আলো বাহির হইল, তাহ। কাঠ পাথর মানে না, তাহার ভিতর দিয়া অনায়াসে চলিয়া যায় ;–এই সকল অ "ত অতি নুতন স্বপ্নের অগোচর ব্যাপারে বিশ্বাস কর, আর বাইবেলের গল্পে বিশ্বাস করিবে না ? ইহার উত্তর নাই। নূতন বলয়, অদ্ভূত বলিয়া, অদৃষ্টপূৰ্ব্ব বলিয়া, অবিশ্বাস করিবার জো নাই। অজ্ঞাতপূৰ্ব্ব হইলেই বা অদ্ভুত ইষ্টলেই প্রকৃতির নিয়মবিরুদ্ধ হয় না। তার চেয়েও সুক্ষ্ম তর্ক আছে। প্রকৃতির নিয়ম কি ? প্রকৃতিতে যা ঘটে, তাগ লষ্টয়াই ত প্রকৃতির নিয়ম। যাহা ঘটে, তাহ নিয়মবিরুদ্ধ হইতেই পারে না । আমি বলিতেছি স্বর্যের গতিরোধ যখন