পাতা:জিজ্ঞাসা.djvu/৩১৯

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

জিজ্ঞাসা • כס\ ottor Erft-R unchanging entity fests Effz Ri–Crani unchanging festzi Etaziffej zrtrī,—ztą Szttog out of time বলিতে পারি । - এখন বুঝা যাইবে বেদান্ত কেন একমুখে পরমাত্মাকে নিত্য নির্বিকার বলেন, পরে আবার যেন সহসা সাবধান হইয়া বলেন, ন, না, ব্রহ্ম তাহা ও নহেন । যাহার নিকট অতীত ভবিষ্যৎ অর্থশূন্ত, তাঙ্গকে নিত্য বলাও চলে না । ব্রহ্মের স্বরূপনির্দেশে অবশেষে, ইহা নয়, ইহা নয়, বলিয়াই নিরস্ত থাকিতে হয় । আশা করি, এখন অস্বয়বাদের তাৎপৰ্য্য বুঝা গেল ! আমি তোমাকে জানি । যে জানে সে নিরুপাধিক ব্ৰহ্ম । যাহাকে জানে, সে সোপধিক জীব ; সে ক্ষুদ্র, চঞ্চল, বিকারশীল, জরামরণের অধীন। অথচ উভয়ই এক । যে জানে ও য’হাকে জানে, সে একই ব্যক্তি । যে নিরুপাধিক সেই আবার সোপাধিক, এই সমস্তার পুরণের উপায় কি ? ইহার উত্তরে বেদান্ত বলেন, ঐ উপাধি কল্পিত উপাধি । মায়া কল্পিত জগতের যখন পারমাঙ্গিক অস্তিত্ব নাই, তখন সেই জগতের অধীনতা প্রকৃত অধীন তা নহে । ঐ রূপ বোধ হয় বটে, কিন্তু উহা বোধ মাত্র । অঃ বার কাল যখন একটা কল্পিত উপাধি, তখন জীবের যে কালব্য , যে পরিবর্তন, যে বিকার দেখা যায়, উহাও কল্পিত । কাজেই জীব বিকারশীল নহে, চঞ্চল নহে, ক্ষুদ্র নহে। বি কারশীল বোধ হয়, কিন্তু উহা বোধমাত্র । উহা ভ্রান্তি । এই ভ্রাত্তির নামান্তর অবিদ্যা । ঐ বুদ্ধি জ্ঞান নছে, উহা জ্ঞানাভাব । জ্ঞানাভাবেই আমরা জীবকে চঞ্চল মনে করি ও উহাকে দেশ জুড়িয়া কল্পিত জগতের অধীন এবং কাল জুড়িয়া কল্পিত সংসারচক্রে ভ্রমণশীল ভাবি । জ্ঞানোদয়ে জানিতে পারি, উহা তেমন নহে । কেননা আমিই আমাকে জানি ; এখানে জ্ঞাতা আমারও যেমন কোন উপাধি নাই, জ্ঞেয় আমারও তেমনি কোন