পাতা:জীবনানন্দ দাশের কাব্যগ্রন্থ (দ্বিতীয় খণ্ড).pdf/৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সূচী পত্র আকাশলীন ( সুরঞ্জনা, অইখানে যেয়োনাকে৷ তুমি ) ঘোড়া ( আমরা যাইনি ম’রে অাজে ) সমারূঢ় ( বরং নিজেই তুমি লেখোনাকে একটি কবিতা ) নিরঙ্কুশ ( মালয় সমুদ্র পারে সে এক বন্দর আছে ) রিস্টওয়াচ ( কামানের ক্ষোভে চূর্ণ হয়ে ) গোধূলি সন্ধির নৃত্য ( দরদালনের ভিড়–পৃথিবীর শেষে ) যেই সব শেয়ালের ( যেই সব শেয়ালের জন্ম-জন্ম শিকারের ) সপ্তক ( এইখানে সরোজিনী শুয়ে অাছে ) একটি কবিতা ( পৃথিবী প্রবীণ অারে। হ'য়ে যায় ) অভিভ বিক । তবুও যখন মৃত্যু তপে উপস্থিত ) কবিতা ( আমাদের হাড়ে এক নিধুমি আনন্দ আছে জেনে ) মনোসরণি ( মনে হয় সমাবৃত হ’য়ে আছি ) নাবিক ( কোথাও তরণী অাজ চ’লে গেছে ) রাত্রি ( হাইড্র্যান্ট খুলে দিয়ে কুষ্ঠরোগী চেটে নেয় জল ) লঘুমুহূর্ত ( এখন দিনের শেষে তিনজন ) ইসে ( নয়টি হাসকে রোজ চোখ মেলে ভোরে ) উন্মেষ ( কোথাও নদীর পরে সময়ের বুকে ) চক্ষুস্থির ( ক্লান্ত জনসাধারণ আমি আজ ) খেতে প্রান্তরে ( ঢের সম্রাটের রাজ্যে বাস ক’রে জীব ) বিভিন্ন কোরাস ( পৃথিবীতে ঢের দিন বেঁচে থেকে ) স্বভাব ( যদিও অামার চোখে ঢের নদী ছিলো একদিন ) প্রতীতি ( বাতাবালেবুর পাতা উড়ে যায় হাওয়ায় ) ভাষিত ( আমার এ-জীবনের ভোরবেলা থেকে ) সৃষ্টির তীরে ( বিকেলের থেকে অালো ) জুহু ( সান্টা ক্রুজ থেকে নেমে ) সোনালি সিংহের গল্প ( আমাদের পরিজন ) অনুসূর্যের গান ( কোনো এক বিপদের গভীর বিস্ময় ) তিমির হননের গান ( কোনো হ্রদে কোথাও নদীর ঢেউয়ে )