*কণলই ।” নিশীথের শার্টের গলার বোতাম খোলা ছিল, কেমন একটা ই ফি বোধ করে আর-একটা বোতাম খুলে দিল সে ; বললে, মিসেস দাশগুপ্ত আজ রাতে অণর ফিরবেন বলে মনে হয় না । না হলে তাকে বলে এই বাডিতে কয়েকটা দিনের জন্যে একট। ব্যবস্থা করে নেয়া যেত—” "একটা ফোন করে দিন মিসেস দাশগুপ্তকে—’
- এখন এ বিষয় নিয়ে তাকে ফোন করা চলে ন! I'
- কেন ?"
মিসেস দাশগুপ্ত জুলফিকারদের সঙ্গে একটু মজলিস করতে গেছেন । বলে ফেলে কেমন একটু অপ্রস্তুত বোধ করল । কথাটা বোধ হয়, (ঠিক জানেন। নিশীথ), মিসেস দাসগুপ্ত জুলফিকারের সঙ্গে রাত কাটাতে গেছে । কিন্তু সে কথা সুবলকে সে তো বলতে পারে না । যা বলেছে সেটাও বলা উচিত হয় নি হয় তো । মা-বাবণকে দেখতে গেছে । অfজ ওখানেই থাকবে—এইটুকু কথা বলা উচিত ছিল সুবলকে ! ‘মজলিসে কি মদ খাওয়। হবে ? নিশীথ মাথা নেডে শান্ত অবায় মুখে সুবলের দিকে তাকাল—‘ন। মদ নয় । মিসেস দাশগুপ্তের বাবার প্যারালিসিস । মারও হঠাৎ অসুখ করেছে । তাদের দেখতে গেছেন মিসেস দাশগুপ্ত । জুলফিকারের স্ত্রী আগের থেকেই ওঁকে নেমন্তয় করেছিল । যদি সম্ভব হয় এক ফঁাকে সেটা রক্ষা করে মা-বাবার তদ রকের জন্য যেতে হবে । ওঁরা সকলেই পার্কসার্কাসে দুটো পাশাপাশি ফ্ল। টে থাকে ৷” সুবলকে গোটা ব্যাপারটা বুঝিয়ে দিয়ে সুবলের মুখের দিকে নিশীথ তাকাল আর-একবার | ‘তা হলে উনি আগজ রাতে অণর অণসবেন না । কাল সকালে কি অণসবেন ?’ ‘তা অপসতে পারেন ।” “যদি না আগসেন, কাল নিশ্চয়ই ফোন করতে পারবেন অণপনি । ‘কাল ফোন করে একটা ব্যবস্থা করে যদি পরশু ভানুকে এখানে অণনা যায়, তা হলে চলবে সুবলবাবু ? সুবল একটু নরম হয়ে বললে, তা বরং হতে পারে । বলে-কয়ে এক দিন তারিখ ১৬৯
