পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৭২

अन्स कूआँध्र জীবনী-কোষ : ۵ و اوا কুমার ত পূৰ্ব্বাবধিই কোম্পানীর প্রতি অসন্তুষ্ট ছিলেন। তিনি, অনেকের মতে মীরজাফরের প্ররোচনায়, গোপনে কাশীর রাজা, বলবন্তসিংহকে উজীরের পক্ষ অবলম্বন করিতে অনুরোধ করেন। এই সংবাদ কলিকাতার ইংরেজ শাসন কর্তার ( Governor ) নিকট পৌছিলে তিনি মীরজাফরকে লিখিলেন যে কোম্পানী ও নবাব, উভয়েরই হিতের জন্ত নন্দকুমারকে পদচ্যুত করা উচিত ( এপ্রিল, ১৭৬৪ খ্ৰী: ) । কিন্তু পত্ৰখানি শেষ পর্য্যন্ত নবাবের নিকট হয়ত পৌছায় নাই কারণ এবিষয়ে পরে আর কিছু উচ্চবাচ্য শোনা যায় নাই । ১৭৬৪ খ্ৰীঃ অব্দের শেষভাগে অযেধ্যার নবাব উজীর ও মীরকাশিমের মিলিত শক্তি সেনাপতি মনরোর হস্তে পরাজিত হওয়ায় মীরকাশিমের সমুদয় আশা চিরতরে বিনষ্ট হইল ( কাশিমআলি খাঁ দ্রষ্টব্য ) { উহার কয়েক মাস পরে নবাব মীরজাফর মহারাজ নন্দকুমারকে খালিশ শরিফায় বসিয়া রাজ্যশাসন কাৰ্য্য এবং রাজস্ব সম্বন্ধীয় সমুদয় কাৰ্য্য সম্পন্ন করিতে আদেশ দেন । তদনুসারে মহারাজ নন্দকুমার প্রত্যেক জিলার কাগজপত্র পরীক্ষা कद्रिब्री ब्रांछश्व न२ॐोंcरुङ्ग खञt८ल* ॐलन করিতে থাকেন । কিন্তু এই সন্মান নন্দকুমার অধিক দিন ভোগ করিতে পারেন নাই। পরবর্তী বৎসরের প্রথম ভাগেই নবাব মীরজাফর গুরুত্তর পীড়িত श्हेब १८फुन ! निtख ब्र छौवनांश्वक করিয়া তিনি নজমুদ্দৌল্লাকে তাহার উত্তরাধিকারী মনোনীত করেন । মীরজাফরের নির্দেশে নন্দকুমার সমুদয় বিষয় কলিকাতায় ইংরেজ কোম্পানীর গোচর করেন । তদুপলক্ষে প্রেরিত পত্রে নন্দকুমার মীরজাফরের মৃত্যুর ( ১৭৬৫ খ্ৰীঃ ফেব্রুয়ারী) অব্যবহিত পরেই লিখিয়াছিলেন “পরলোকগত নবাবের ইংরেজের প্রতি ঘেরূপ প্রীতি ছিল, নবাব নজমুদৌল্লা তদপেক্ষ অধিক প্রীতি প্রদর্শন করিবেন । ইংরেজের হিতকারী বন্ধুর কৰ্ত্তব্য সাধনে এই লেখক (অর্থাৎ নন্দকুমার স্বয়ং) পূৰ্ব্বাপেক্ষ। অধিক তৎপর হইবেন । মৃত্যুর পূৰ্ব্বে পরলোকগত নবাব পত্রলেখ ককে (অর্থাৎ নন্দকুমারকে) ইংরেজের রক্ষণাধীনে রাখিয়া গিয়াছেন । সুতরাং তিনি আশা করেন যে নবাবের শেষ আশা অপূর্ণ থাকিবে না ।” কিন্তু কলিকাতার ইংরেজ কোম্পানী নবাধের এই নন্দ কুমার প্রীতি আদেী সুনজরে দেখিলেন না । কিন্তু তখনকার মত কিছু উচ্চবাচ্য ন করিয়া, অবস্থা বুঝিয়া ব্যবস্থা করিবার জন্ত প্রস্তুত থাকিলেন মাত্র । मूङन नवांव नछ.म-उँन्-८मोझां८क ইংরেজের৷ পূৰ্ব্ব পদ্ধতি অমুখারী দিল্লীর बाल*ांcश्ब्र *ोंश्लेिवर6 ऊँiहfrनब्र निकल्ले