পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/১৯৭

eసా) চিত অপরিচিত নিৰ্ব্বিশেষে সকল লোকের ষথাসাধ্য সেবা বা উপকার করাতেই তিনি আনন্দ উপভোগ কল্পিতেন । অজিীবন নিস্বীর্থ-পরহিতব্ৰতী এই সাধক ১৯২৪ খ্ৰীঃ অব্দের ২৪শে জানুয়ারী ( ১০ই মাঘ ১৩৩০ বঙ্গাব্দ ) নশ্বর দেহ ত্যাগ করেন । সাধন সঙ্কেত, সাধক সঙ্গী, ব্রাহ্মধৰ্ম্মতত্ত্ব, দাস, করুণাধারা প্রভৃতি কয়েক খানি পুস্তিক তাহার গভীর ধৰ্ম্মভাব ও ঈশ্বর লাভের জন্ত ব্যাকুলতার পরিচায়ক । নবদ্বীপচন্দ্র দেববৰ্ম্ম বাহাদুর, প্রিন্স—নবদ্বীপ বাহাদুর নামেই তিনি বিশেষ পরিচিত । ১২৫৭ বঙ্গাব্দে ( ১৮৫০ খ্রী: ) ত্রিপুরা রাজ্যের রাজধানী আগরতলা সহরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তিনি মহারাজ ঈশানচন্দ্রের দ্বিতীয় পুত্র । তাহার তিন বৎসর বয়সের সময় মাত্র ৩৪ বৎসর বয়সে মহারাজ ঈশানচন্দ্র পরলোক গমন করেন । তখন র্তাহার খুল্লতাত মহারাজ বীরচন্দ্র রাজ্যভার গ্রহণ করেন । কিন্তু পরে মহারাজ বীরচন্দ্র ভ্রাতুপুত্র নবদ্বীপচন্দ্রকে যুবরাজ পদে অভিষিক্ত না করিয়া, স্বীয় পুত্র রাধাকিশোরকে যুবরাজ পদে অভিষিক্ত করেন । নবদ্বীপচন্দ্রের মাত৷ আশা করিয়াছিলেন যে, মহারাজ বীরচন্দ্র নবদ্বীপচন্দ্রকেই যুবরাজ পদে অভিशिङ कब्लिcदन । किखु भशब्लॉछ वैोब्रष्टा তাহা না করায় তিনি অত্যন্ত মৰ্ম্মাহত । ভারতীয় ঐতিহাসিক ब्रद्धदैौञछटा হন এবং পুত্রসহ কুমিল্লায় চলিয়া যান । নবদ্বীপচন্দ্র কখনও কোন বিদ্যালয়ে अथाब्रन क८ब्रन नहेि, कूभिल्ला निज शृंदर ५ोंकि ब्राहे डिनि श५] ब्रन कब्रि¢ङन । তিনি নিজের চেষ্টায় ইংরেজী, বাঙ্গাল উর্দু, ফারসী, মণপুরী ও ত্রিপুরা ভাষায় প্রগাঢ় জ্ঞানলাভ করিয়াছিলেন। ত্রিপুরারীজের ব্রিটিশ সাম্রাজ্যt স্তগত চাকল জমিদারীর অংশ প্রাপ্তির জন্ত তিনি ব্রিটিশ আদালতে মকদ্দম। করেন । এই মকৰ্দমা অনেকদিন চলিয়াছিল, কিন্তু অবশেষে মহারাজ বীরচন্দ্র মাণিক্যই জয় লাভ করিয়াছিলেন । তিনি ত্রিপুরারাজ্যের এক মণিপুরী ক্ষত্রিয় পরিবারে বি1াহ করিয়াছিলেন। একাদিক্রমে অনেক বৎসর তিনি ত্রিপুরা ডিষ্ট্রক্ট বোর্ডের ভাইস চেয়ারম্যানেরপদে নিযুক্ত থাকিয়৷ বহু লোকের উপকার সাধন করিয়া গিয়াছেন । কুমিল্লা মিউনিসিপ্যালিটীর চেয়ারম্যানরূপে তিনি কুমিল্ল সহরের নানাবিধ উন্নতি করিয়াছিলেন। তাহার উৎসাহ এবং চেষ্টায় কুমিল্লা সছরে ‘থিয়োসফিকেল সোসাইটি’ স্থাপিত হয় এবং তিনি তাহার সভাপতি নিৰ্ব্বাচিত হইয়াছিলেন । মহারাজ রাধাকিশোর মাণিক্য পরলোক গমন করিলে, তৎপুত্র বীরেন্দ্রকিশোর মাণিক্য সিংহাসনে আরোহণ