পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/২০৬

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

अबौबछडय এই প্রদেশকে শাসন সংস্কারের গণ্ডী বধিভুত করিয়া রাখাই উচিত । এই মতবাদ খণ্ডন করিবার জন্ত, ১৯১৮ সালে আসাম হইতে এক ডেপুটেশন লওনে প্রেরিত হইয়াছিল, নবীনচন্দ্র এই ডেপুটেশনের মুখপাত্র ছিলেন । এই কার্য্যে তিনি সাফল্য লাভ ও করিয়া ছিলেন। ৮বিপিনচন্দ্র পাল ও খ্ৰীযুক্ত । সরোজিনী নাইডু প্রভৃতি তখন লগুনে ছিলেন, তাহারা তাহাকে সাহায্য করিয়াছিলেন । ১৯১৯ সালে অমৃতসঙ্গর কংগ্রেসে যোগদান করিবার পর, পণ্ডিত মতিলাল নেহেরুর বক্তৃতা শুনিয়া ত’হার মত বদলাইয়া যায় । তিনি কংগ্রেসের সভায় যে বক্তৃতা প্রদান করেন, তাহীতে অপূৰ্ব্ব প্রেরণা জাগ্রত হয় । কংগ্রেস হইতে অলিয়। তিনি অসীমের গণ আন্দোলনে সম্পূর্ণরূপে আত্মনিয়োগ করেন । কংগ্রেসের নির্দেশ অনুসারে তিনি কাউন্সিল বর্জন করেন । ১৯২০ সালে অসহযোগ আন্দোলনে যোগদান করিবার পর, তিনি ও কালতী ব্যবসায় বন্ধ রাখেন । র্তাহারই চেষ্টায় অসহ যোগ আন্দোলন আসামের সর্বত্র ব্যাপ্ত হইয়াছিল । এই আন্দোলনের জন্য fडनेि कब्लांकि श्न 4द१ श्रनश्८ष !१ উপলক্ষে তিনিই আসামে সৰ্ব্বাপেক্ষা বেশী সময় কারাদণ্ড ভোগ করিয়া ছিলেন । জীবনী-কোষ ృo రి স্বরাজ্য দল গঠিত হই1ার পর, তিনি অসীম কাউন্সিলে প্রবেশ করেন এবং স্বরাজ্য দলের নেতা নিৰ্ব্বাচিত হন । কাউন্সিলে তাহার ওজস্বিনী বক্তৃতা শুনিয়া সরকার পক্ষ পর্য্যন্ত পিত্রত হইতেন । ১৯২২ সালে আসামে অহিফেনের প্রচলন সম্পর্কে তদন্ত করিবার জন্ত কংগ্রেস হইতে এক কমিটি নিযুক্ত করা হয় । তিনি ঐ কমিটির সদস্ত নিৰ্ব্বাচিত হন এবং সদস্তারূপে কমিটির যথেষ্ট কাজ করিয়া কংগ্রেসী মহলের ধন্যবাদ অর্জন করেন । ১৯২৬ সালে গৌহাটীতে কংগ্রেসের বার্ষিক অধিবেশনে তিনি অভ্যর্থনা সমিতির সাধারণ সম্পাদক নিৰ্ব্বাচিত হন । কংগ্রেসকে সাফল্য মণ্ডিত করিবার জন্য র্তাহাকে যথেষ্ট কায়িক পরি. শ্রম এবং নানা কারণে যথেষ্ট অর্থ দানও করিতে হইয়াছিল । ১৯২৯ সালে লাহোর কংগ্রেসে কাউন্সিল বজ্জন প্রস্তাব গৃহীত হইলে, তিনি আসাম কাউন্সিল হইতে স্বরাজ্য দলের নেতা হিসাবে পদ ত্যাগ করেন । সালে মাইন অমান্ত আন্দোলন আরম্ভ হইলে, তিনি পুনরায় কারাবরণ করেন । আসামের প্রত্যেক কংগ্রেসী আন্দে|লনেই তিনি পুরোভাগে আসিয়। দড়িাইতেন । ভারতীয় ব্যবস্থা পরিষদের নিৰ্ব্বt 3 సె 5 o