পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/২৩২

মরেজনার্থ সরকারে কাৰ্য্যে নিযুক্ত ছিলেন। কিন্তু তিনি কোন চাকরী গ্ৰহণ না করিয়া, অীজীবন স্বাধীনভাবে জীবিকা অর্জন করিয়াছেন। হিন্দু কলেজে কিছুকাল শিক্ষা লাভ করিয়া তৎপরে তিনি কাপ্তেন পামারের নিকট গৃহেই শিক্ষা লাভ করেন , শৈশবকাল হইতেই তাহার সংবাদ পত্রে লিখিবার আকাঙ্ক্ষা দৃষ্ট হইয়াছিল। উনিশ বৎসর বয়সের गमब डिनि आन्गि (Anley) नामक এটণীর আফিসে কাৰ্য্য শিক্ষার জন্য প্রবিষ্ট হন। ঐ সময়ে কিশোরীর্চাদ মিত্র সম্পাদিত ‘ইণ্ডিয়ান ফিল্ড' (Indian Field ) mix offs; তিনি প্রবন্ধাদি লিখিতেন এবং সেই স্বত্রে তিনি ঐ পত্রিকার সহিত যুক্ত হন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ ঠাকুরের আর্থিক সাহায্যে ১৮৬১ খ্ৰী: অবো ইণ্ডিয়ান মিরার নামক পাক্ষিক পত্রিক প্রতিষ্ঠিত হয় । মনোমোহন ঘোষ এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন । নরেন্দ্র নাথ নিয়মিতরূপে ইহাতে প্রবন্ধ লিখিতেন । ১৮৬৩ খ্ৰীঃ অব্দে মনোমোহন ঘোষ ইংলণ্ডে গমন করেন এবং নরেন্দ্রনাথ ইণ্ডিয়ান মিরারের সম্পাদন ভার গ্রহণ করেন। ১৮৬৬ খ্ৰীঃ অব্দে তিনি रूणिकांउ शहेकांd ५छ्रेगैौं मणङ्कङ হন। সেই সময়ে নিজ ব্যবসায়ে লিপ্ত জীবনী-কোষ ১১২৬ হইয়াছিল । সুতরাং সময় সঙ্কীর্ণতার দরুণ কিছুকালের জন্য তিনি ইণ্ডিয়ান মিরারের সম্পাদকতা পরিত্যাগ করেন। সেই সময় পত্রিকাথানি সাপ্তাহিক হইয়াছিল । তৎপরে কেশবচন্দ্র সেন ইংলণ্ড হইতে প্রত্যাবর্তন করিয়া ইণ্ডিয়ান মিরীরকে দৈনিক পত্রিকায় পরিণত করিতে ইচ্ছা করিলেন। তখন নরেন্দ্রনাথ, কেশব সেনের সহিত একমত হইয়া, পুনরায় ইণ্ডিয়ান মিরারে যোগদান করিলেন। প্রতাপচন্দ্র মজুমদার তখন ই হার সম্পাদক ছিলেন ; কিন্তু কিছুকাল পরেই নরেন্দ্রনাথ ইহার সম্পাদন ভার গ্রহণ করেন। পরে তিনি এই পত্রিকার স্বত্বাধিকারী হইয়াছিলেন এবং মৃত্যুর পূর্ব পর্যন্ত ইহার সম্পাদক তা করিয়াছিলেন । সংবাদ পত্রের স্বাধীনতা রক্ষার জন্য তিনি বিপুল সাহস প্রদর্শন করিতেন এবং রাজপুরুষদিগের ভয়ে,সত্য ঘটনা প্রকাশ করিতে কখনও ভীত হইতেন না । লর্ড ডাফরিণ যখন ভারতের বড়লাট (Governor General) fotaia, goa ভারত সভা হইতে র্তfহাকে অভিনন্দন পত্র প্রদান করা হইয়াছিল। আনন্দমোহন বসু, কালীচরণ বন্দ্যোপাধ্যায়, নরেন্দ্রনাথ সেন, সুরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায় প্রভৃতি ৩০|৩৫ জন সভ্য সেই থাকিয় ইণ্ডিয়ান মিরারের সম্পাদকতা অভিনন্দন পত্র লইয়া গবর্ণমেণ্ট প্রাসাদে कब्रां ऊँींशंद्र श्रृंtन्न पत्रङि*ग्न कट्टेनांश] : **न করিয়াছিলেন । সেইখানে