পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/২৭৯

১১৭৩ জেtষালা প্রসাদ ও টীকাসিংহ নামক অনুচরদ্বয় কানপুর হইতে যাত্রা করিয়া ফতেপুর নামক স্থানে শিবির সন্নিবেশ করেন। ঐ স্থানেই প্রথম ইংরেজদের সহিত বিদ্রোর্থীদের এক সংঘর্ষ উপস্থিত হয় এবং বিদ্রোহীরা পরাজিত হইয়। অনেক অস্ত্রশস্ত্র পরিত্যাগপূৰ্ব্বক পলায়ন করে। অতঃপর কানপুর হইতে মাত্র কুড়ি মাইল দূরে আওঙ্গ নামক স্থানে পুনরায় এক সংঘর্ষ উপস্থিত হয় এবং সেইবারেও পূৰ্ব্ব অবস্থার পুনরাবৃত্তি হয় । এই পরাজয় সংবাদ বিঠরে পেছিলে সানুচর নানাসাহেব বিশেষ ভীত হইয়া কৰ্ত্তব্য নির্ণয়ে অবহিত হইলেন । অনেক বাক বিস্তুওার পর স্থির হইল যে, নীনাসাহেব স্বয়ং সমুদয় সৈন্য লইয়া অভুদগমনপুৰ্ব্বক ইংরেজকে আক্রমণ করি বেন । কিন্তু তৎপূৰ্ব্বে কানপুরে বন্দী ইংরেজ নরনারী সম্বন্ধে কৰ্ত্তব্য ও স্থির হইয়া গেল। নানাসাহেবের প্রধান পরামর্শদাতা আজিম উল্লা তাহাদিগকে ইত্যা করাই স্থির করিলেন । নানাসাহেব ও তাঁহার পরিবারস্থ মহিলী গণ এবং সদাশয় বন্ধুরা এই নৃশংস কাৰ্য্য অমুমোদন না করিলেও তাহার। বাধা দিতে পারিলেন না । ১৫ই জুলাই অপরাহ্নে অতি নিষ্ঠুরভাবে ঐ সকল নিরপরাধ নারী ও শিশুদিগের হত্যকাও অমুষ্ঠিত হইল এবং তঁtহাদের डीब्रडौब्र-जैडिशनिक बंॉब जfट्हवं श्रृङ 8 अ% भूङएमश् गभूइ यक कूप्” নিক্ষিপ্ত হইল । পরদিন নানাসাহেব নিজ সৈন্ত সহ আগমনোন্মুখ ইংরেজ সৈন্তকে আক্রমণ করিবার জন্ত যাত্র। করিলেন । কালপুরের অনতিদূরে সেনাপতি হীৰেলকের সঙ্গিত তাহার সাক্ষাৎ হইল এবং তিনি পরাজিত হইয়া ঠিরে ফিরিয়া আসি লেন। পরদিন হাবেলক সাহেব সসৈন্তে কানপুরে উপস্থিত হইয়া পুনরায় ইংরেজ প্রাধান্ত প্রতিষ্ঠিত করিলেন কিন্তু তিনি যে সকল হতভাগ্য ইংরেজদের বন্দীর জন্ত এত কষ্ট স্বীকার করিলেন, তাহারা সকলেই তৎপূৰ্ব্বে শক্রর অস্ত্রা ঘাতে ইহলোক ত্যাগ কfরয়াছিলেন । নানাসাহেব পরাজিত হইয়া বিস্তুরে উপস্থিত হইলে তাহার কুমন্ত্রণাদাতা সকলে অবস্থা সঙ্গীন বুঝিয়। র্তাহাকে পরিত্যাগ করিয়া পলায়ন করিলেন । নানাসাহেব ও আর বিঠরে থাকিতে সাহস করিলেন না । তিনি ও আত্মরক্ষার জন্ত পরিবারবর্গ সহিত গঙ্গ। পার হইয়া পলtয়ন করিলেন। ইহার পর অীর নানীসাহেবের কোন ও বিশ্বাসযোগ্য সন্ধান পাওয়া যায় নাই। বিদ্রে। হের অবসানে নানাসাহেব সন্দেহে, ক্রমে বহু লোক ধৃত হইয়া প্রাণদও লাভ করে । তাহীদের মধ্যে একজন ও প্রকৃত নানাসাহেব কিনা তদ্বিষয়ে ইতিহাস করি গণের মনে ঘোরতর