পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩১৪

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

निजाम७निम গুজরাটে পাঁচ বৎসর অতিৰাহিত করেন । এই সময়ে তিনি কয়েকবার नमब्रांत्रgनe अवउँौ{ छहेभ्रांछ्प्णिन । কিন্তু যুদ্ধক্ষেত্রে তিনি কখনও সুৰ্যশ লাভ করিতে পারেন নাই । খ্ৰীঃ অৰে তিনি সম্রাটের আদেশে রাজধানীতে আগমন করেন । এবং পাতশাহের পঞ্চত্রিশ জন্মদিনের উৎসবে তিনি উচ্চ উপাধি লাভ করেন। একবার তিনি পাত শাহের সঙ্গে মৃগয়ায় গমন করিয়াছিলেন । সেই সময়ে জরে আক্রান্ত হইয়া রাজধানীতে প্রত্যাবৰ্ত্তন করিতেছিলেন, এমন সময়ে ১৫৯৯ খ্ৰী: আবে রাভীনদী তীরে তিনি পরলোক १भन क८ब्रन । बांtट् ब्र न१८ज्ञ शौब्र উস্তানে তাহাকে সমাহিত করা হয় । তিনি একজন বিখ্যাত ঐতিহাসিক পণ্ডিত ছিলেন । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম তবকাৎ-ই-আকবরশাহী । তাহার পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী ঐতিহাসিকেরা একই গ্রন্থে এসিয়াখণ্ডের সমস্ত মুসলমান ভূভাগেরই ইতিহাস লিপিবদ্ধ করিতেন। তিনি সেই ধারা পরিবর্জন করিয়া কেবল ভারতীয় মুম্বুমান রাজ্যের বিবরণই স্বীয় গ্রন্থে লিপিবদ্ধ, করিয়াছেন। পরবর্তী অনেকে ੋ প্রণালী অনুসরণ করিয়াছেন এবং তাছার গ্রন্থ হইতেই অনেকে উপকরণও সংগ্ৰহ कब्रिव्राप्इन । निजांभडेकिन निविब्राइम তাহার গ্ৰন্থ সঙ্কলন করিতে তিনি > 6 సె తి জীবনী-কোষ سیاہ&S পূৰ্ব্ববৰ্ত্তী উনত্রিশখানি গ্রন্থের সাহায্য গ্রহণ করিয়াছেন। তাহার গ্রন্থখানি বাস্তবিক একখানি অপূৰ্ব্ব গ্রন্থ। এই এক গ্ৰন্থই তাহাকে অমর করিয়াছে। নিজামউদিন—দিল্লীর সম্রাট কৈকুবাদের দুষ্ট মন্ত্রী। তিনি কুপরামর্শ দিয়া সম্রাটকে পিতৃদ্রোহী করিয়াছিলেন । পরে আমীরগণ বিষ প্রয়োগে র্তাহাকে হত্যা করেন। কৈ কুবাদ দেখ। নিজামউদ্দীন আউলিয়া--(১) একজন মুসলমান সাধু। সুলতান উল মুশায়েফ নামেও তিনি পরিচিত। তিনি শেখ ফরিদউদ্দীন শিকারগঞ্জের একজন প্রধান শিষ্য ছিলেন । ১২৩৬ খ্রীঃ অব্দে তিনি বদায়ুনে জন্মগ্রহণ করেন । ১৩২৫ খ্ৰীঃ অব্দের ৩রা এপ্ৰিল বুধবার তিনি দিল্লী নগরে পরলোক গমন করেন এবং গিয়াসপুর নামক স্থানে সমাহিত হন । এথন ও শত সহস্ৰ লোক এই সাধুর সমাধি দর্শন করিতে আগমন করিয়া থাকেন । নিজামউদ্দীনআওলিয়া—২)ময়মন সিংহ জিলার সদর ষ্টেসন হইতে ১৩মাইল পুৰ্ব্বদিকে ব্ৰহ্মপুত্র নদের তীরে অবস্থিত বোকাই নগর নামক স্থানে উক্ত সাধুর সমাধি আছে । কেহ কেহ বলেন ইহা সমাধি নহে, ইহা একটী স্মৃতি চিহ্ন মাত্র । যাহা হউক মহাত্মার স্মরণার্থ প্রতি বৎসব বৈশাখ মাসে এখানে এক মেলা বসিয়া থাকে । কথিত আছে এই