পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩১৫

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২০৯ মহাত্মার প্রভাবে স্থানীয় বহু মেচ ও কোচ ইসলাম ধৰ্ম্ম গ্রহণ করিয়াছিল। এই নামে একাধিক দরবেশের নাম পাওয়া যায় । নিজাম উদ্দীন আহাম্মদ—একজন মুসলমান কবি ও গ্রন্থকার। তিনি মোহাম্মদ শলাহের পুত্র । ‘কেরামত উল-আউলিয়া’ গ্রন্থ তাহীরই রচিত । নিজাম উদ্দিন আহাম্মদ খোজা— র্তাহার পিতা খোজ মোহাম্মদ মোকিম হিরাটের অন্তর্গত বাবরের অধীনস্থ একটা ক্ষুদ্র স্থানের একজন সামস্ত রাজা ছিলেন । পরে তিনি বাবরের দেওয়ান পদে অভিষিক্ত হইয়াছিলেন । বাপরের মৃত্যুর পরে মির্জা মোহাম্মদ আসকারী গুজরাটের শাসনকৰ্ত্ত হইলে, খোজ। মোকিম র্তাহার মন্ত্রী পদে নিযুক্ত হইয়। ছিলেন । আকবরের রাজত্বক 'লে নিজ মউ দন গুজরাটের বকসির পদে নিযুক্ত হন । এই কাৰ্য্যে দীর্ঘক লৈ অতিবাহিত করিয়া ১৫৯৪ খ্রীঃ আন্দের ২৮শে অক্টোবর রবি নদীর তীরে তিন পরলোক গমন করেন এবং লাহোঁর নগরে সমাহিত হন । ‘তবকতে আকবরী’ ( অন্তনাম তেfয়ারিখ নিজামী ) নামক ভারতের ইতিহাস র্তাহারই রচিত । ১৫৯৩ খ্ৰীঃ অব্দে এই গ্রন্থ সম্রাট আকবরের নামে উৎসর্গ কর। হইয়াছিল । নিজামউদ্দৌলা—তিনি বাঙ্গালার ভারতীয়-ঐতিহাসিক ब्रिजांभ নবাব মীর জাফরের জ্যেষ্ঠ পুত্র । তিনি পিতার মৃত্যুর পরে ১৭৬৫ খ্ৰীঃ অব্দে निश्शंग्टन श्रां८ब्रांश्° क८ब्लन । डिनि ১৭৬৬ খ্ৰীঃ শকের ৮ই মে পরলোক গমন করেন । তিনি বার্ষিক ৫৩ লক্ষ টাকার উপর রাজস্ব পাইতেন । র্তাহার সময়েই, লর্ড ক্লাইব দিল্লীর সম্রাট শাহ আলমের নিকট হইতে, ইষ্ট ইণ্ডিয়া কোম্পানীর নামে বাঙ্গালা বিহার ও উড়িষ্যার দেওয়ানী প্রাপ্ত হন। নিজাম উল-মুল্ক বাহরী—তিনি বিজয় নগরের এক ব্রাহ্মণের পুত্র । সুলতান আহম্মদ শাহ বামনী র্তাহাকে বন্দী করিয়া আনেন এবং ইসলাম ধৰ্ম্মে দীক্ষিত করেন । তিনি রাজপুত্র সুলতান মোহাম্মদের সঙ্গে একই শিক্ষকের নিকট শিক্ষা লাভ করেন এবং অচিরেই ফারসী ও আরবীতে বিলক্ষণ জ্ঞান লাভ করেন । সুলতান দ্বিতীয় মোহাম্মদ সিংহাসনে আরোহণ করিলে, তিনি টেলিঙ্গানার শাসনকর্তৃপদ প্রাপ্ত হন । দ্বিতীয় মোহাম্মদ পরলোক গমন করিলে, তাহীর পুত্র দ্বিতীয় মুলতান মামুদের তিনি মন্ত্রী হন। নিজাম উল মুল্ক বাহরীর মৃত্যুর পরে তাহার श्रूख श्रांशश्रम निछांभ *ांश् दांश्ब्रेौ अtशयल नशं८ब्र नि छांभ *ांशे द१८*ब्र প্রতিষ্ঠা করেন । নিজাম-উল-মুলক মামুদ– তাহার পিতার নাম সৈয়দ আলী জুনাদি ।