পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৩৮

এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बौणक% ওয়ালা । ১২৬৮ বঙ্গাব্দে ( ১৮৬১ খ্ৰী: ) বৰ্দ্ধমান জেলার অন্তর্গত ধরণী গ্রামে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। শৈশবে তিনি পিতার নিকটেই বাঙ্গলি লেখাপড়। শিক্ষা করিয়াছিলেন। সেই সময় হইতে তিনি অধিকাংশ সময় রামায়ণ মহাভারত পাঠে ক্ষেপণ করিতেন। শৈশব হইত্তেই সেঙ্গীতের প্রতিও তিনি বিশেষ অনুরাগী ছিলেন। র্তাহার বীর বৎসর বয়সের সময় গ্রামের জমিদার ব্ৰজনাথ বৰ্ম্মণ র্তাহীকে খাইতে দিতেন ও শাস্ত্র গ্রন্থ পাঠ করাইয়। শ্রবণ করিতেন । ইছার দুই বৎসর পর নীলকণ্ঠের পিত। উন্মাদ হওয়ায়, তাহীদের আর্থিক ক্লেশ উপস্থিত হয় । তখন তিনি রামমোহন পাড়ের নিকট নাগরী লেখাপড়। শিক্ষা করিয়া অর্থ উপার্জনের জন্ত কলিকাতা মাড়েtয়ারীদিগের দোকানে খাত। লিখিতে আরম্ভ করেন। তরুণ বয়সেই তিনি সঙ্গীতে বিশেষ মুখ্যাতি লাভ করিয়াছিলেন। অনেক ধনী ভদ্রলোকের নিকট হইতে তিনি গান করিবার জন্য নিমন্ত্রণ পাইতেন। তখন হইতে গানের প্রতি তাছার অনুরাগ আরও বৃদ্ধি হইতে লাগিল। তৎপর তিনি কলিকাতা হইতে নিজ গ্রামে চলিয়। আসেন। उँiशtनज़ अtcभन्न निकफेद छैौ जांभूहे গ্রামে গোপাল রায়ের একটি যাত্রার দল ছিল । গোপাল রায় তৎকালে ঐ অঞ্চলের একজন বড় ওস্তাদ ছিলেন। জীবনী-কোষ ১২৩২ भू८५° ५jब्र भश् अब्र उँtशब्ल नेिकछे গান শিক্ষা করিয়া, কৃষ্ণ যাত্রার দলে প্রবেশ করেন । প্রথমাবস্তীয় তিনি এক দলে গান করিয়া আট দিনে চারি আন প্রাপ্ত হইয়াছিলেন। ক্রমে তিনি কয়েকটি দলে গান করিয়া সুখ্যাতি অর্জন করেন। অবশেষে তিনি গোবিন্দ অধিকারীর যাত্রার দলে ষোল টাক বেতনে প্রবেশ করেন । অধিকারী মহাশয় সঙ্গীতে র্তাহীর পারদর্শিত। দেখিয় তাহীকে অতিশয় স্নেহ করিতেন । অধিকারী মহাশয়ের নিকট থাকিয়া তিনি সঙ্গীতে পিশেষ উৎকর্ষত। লাভ করেন । ক্রমে ঠাইtর যশোরাশি চতুর্দিকে পরিব্যাপ্ত হইতে লাগিল । সেই সময় তিনি সংস্কৃত ভাষাও শিক্ষা করিতে লাগিলেন এবং তঁহীর স্বাভাবিক কবিত্ব শক্তিও প্রকাশিত হইতে লাগিল । তৎপরে উনিশ বৎসর বয়সের সময় তিনি স্বয়ং দল গঠন করেন । সৰ্ব্বসমেত একুশজন লোক তাহীর দলে ছিল এবং প্রত্যেকের বেতন দৈনিক ছয় পয়সা ছিল । নিজে যাত্রীর দল করিয়া বহু টাক। উপার্জন করিয়৷ অবস্থার পরিবর্তন এবং নিজ গৃহে শালগ্রাম বিগ্রচাদি স্থাপন ও অম্লান্ত সৎ কাজে অর্থাদি ব্যয় করিতে লাগিলেন। তিনি সাধক পুরুষ ছিলেন। দেশের ধৰ্ম্মপিপামু লোক যে সকল কথা যে ভাবে চিন্তা করিতেন, তিনি