পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৫১

ভারতীয়-ঐতিহাসিক A ১২৪৫ নীলাম্বর छक्लदउँौं-बैक्वेउछ मश्थडूब भाडामह । उँीशंब्रहे क्छ। भौzनदी ॐौदे5ङएशबू भाँङ1 ।। নীলাম্বর দাস—একজন গ্রন্থকার । তিনি শ্যামাদাস আচার্যের বংশোদ্ভুত । ‘সংগৃহীত সুধীসার’ নামক একখানি গ্রন্থ তিনি প্রণয়ন করিয়াছিলেন । এই গ্রন্থে কবিরাজ গোস্বামী কৃত ‘চৈতন্ত চরিতামৃত” হইতে সাধন ও তত্ত্বজ্ঞান সম্বন্ধীয় শ্লোক সমূহ সংগৃহীত হইয়াছে। षक्षिकिन्नौ श्रॆष्ठैि:णन । श्रङ्गः প্রাধৱষ্ট যথা সময়ে তাহার উপনয়ন কার্য সম্পন্ন হয়। তৎপরে প্রথমে তিনি গ্রাম্য cछेftश वjाँ कङ्ग१ अक्षTप्रन कब्रिब्र, श्रृंizङ्ग দেবীপুরের প্রসিদ্ধ পণ্ডিত হরচন্দ্র দ্যায়বাগীশের নিকট ন্যায় ও সাংখ্য অধ্যয়ন করেন। ঐ সময় তাহার হৃদয়ের স্বাভাবিক বৈরাগ্য ভাব অতিশয় প্রবল হইয়া উঠে এবং সমস্ত কাজ পরিত্যাগ করিয়া সাধন ভজনেই অধিকাংশ সময় নীলাম্বর মুখোপাধ্যায়—(১) একজন | অতিবাহিত করিতেন। সাধনে সিদ্ধি তান্ত্রিক সিদ্ধ মহাপুরুষ । অনুমান ১২১২ বঙ্গাব্দে বৰ্দ্ধমান জেলার অন্তর্গত মবারকপুর (মতান্তরে আলিপুর) গ্রামে খাম। পূজার দিন রাত্রিতে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। বাল্যকাল হইতেই তাহার মধ্যে বৈরাগ্যভাব দৃষ্ট হইয়াছিল । পাঁচ বৎসর বয়সের সময় তাহীকে লেখাপড়া শিক্ষার্থ গুরু মহাশয়ের পাঠশালায় ভৰ্ত্তি করিয়া দেওয়া হয় ; কিন্তু তিনি পীঠে বিশেষ অমনোযোগী এবং সংসারে ও অনাসক্ত ছিলেন । তখন হইতেই তিনি কেবল দেব বিগ্ৰহাদির পূজা অৰ্চনাতে আসক্ত ছিলেন । তিনি দৈনিক স্বহস্তে কালী মূৰ্ত্তি প্রস্তুত করিয়া পূজা করিতেন এবং সন্ধ্যাকালে বিসর্জন করিয়া ফেলিতেন । পাঠে অমনোযোগী হইলেও, তাহার মেধা শক্তি অভিশয় প্রখর ছিল এবং এই মেধা শক্তির বলেই তিনি শাস্ত্র শিক্ষা ও পাণ্ডিত্য লাভের লাভ করিয়াও, তিনি গৃহ পরিত্যাগপূৰ্ব্বক সন্ন্যাসী হন নাই। কিন্তু সংসারের মোহ তাহাকে কখনও অীকৃষ্ট করিতে পারে নাই। পিতামাত আত্মীয়স্বজনের বিশেষ অনুরোধেও তিনি বিবাহ করেন নাই । তিনি প্রায় পাঁচশত শক্তি বিষয়ক ও অন্যান্য বিবিধ বিষয়ক সঙ্গীত রচনা করিয়া গিয়াছেন । তাহার একটি উচ্চভাবপুর্ণ ও সু প্রসিদ্ধ সঙ্গীত এস্থলে উদ্ধত হইল— তারা কোন অপরাধে, এ সুদীর্ঘ মেয়াদে, ংসার গারদে থাকি বল । মশিল ছয় দূত, তশিল করে কত, দারাস্থত বেঁধে চরণে শৃঙ্খল । দিয়ে মীয়া বেড়ী পদে, ফেলেছ বিপদে, সম্পদে হারালেম মোক্ষফল ; এবার হলো না সাধন, ওমা শবাসন, १जtझ दtश्लन! विऴे (* बृण ॥ প্রাতঃকালে উঠি, কতই যে মা খাটি,