পাতা:জীবনীকোষ-ভারতীয় ঐতিহাসিক-চতুর্থ খণ্ড.pdf/৩৭৬

°ुर्भञठौँ মাত্র শিথিলপ্রাপ্ত হয় নাই। তিনি ১৯১৬ সালে বি, এ, পরীক্ষায় ইংরেজী সাহিত্যে প্রথম স্থান অধিকার করেন । ১৯১৯ সালে এম, এ, পরীক্ষায় প্রথম স্থান অধিকার করেন । এম, এ, পাশ করিবার পুৰ্ব্বেই ১৮১৮ সালে বঙ্গবাণী কলেজে অধ্যাপকের পদ লাভ করেন । গুণগ্রাহী সার আশুতোষ মুখোপাধ্যtয় তাহার এম,-এ, পরীক্ষার ফল দেখিয়া খুব সন্তুষ্ট হন এবং তাঁহাকে বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি সাহিত্যের অধ্যাপকের পদ প্রদান করেন। তিনি ইংরেজি সাহিত্যে যেমন সুপণ্ডিত ছিলেন, তেমনি বেদান্ত, সাংখ্য, পাতঞ্জল, প্রভৃতি দর্শনশাস্ত্রের প্রভূত জ্ঞান লাভ করিয়াছিলেন। বালসুলভ সরলতা ও নিরহঙ্কার তাহার চরিত্রের ভূষণ ছিল । স্বীয় জন্মস্থানের ম্যালেরিয়া দূরীকরণে তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করিয়াছিলেন । মাত্র ৩৭ বৎসর বয়সে ১৯৩৯ সালে তিনি পরলোক গমন করেন ; পঞ্চালন বন্দ্যোপাধ্যায়—একজন নাট্যকার ও সংবাদপত্রের সেবক । ‘প্রেম নাটক’, ‘রমণী নাটক’, নামক নাটক এবং ‘রসিক তরঙ্গিনী’ ও ‘রস তরঙ্গিনী’ নামক গল্প পুস্তক র্তাহার রচিত ‘অরুণোদয়’ নামক একখানি ংবাদপত্রও তাহার সম্পাদকতার बाश्द्रि श्हेड । পটল—এই ব্যক্তি, মাহমপতি চন্দ্র औबन्नैौ-८कांश ১২৭০ কান্ত সিংহের সময়ে ( ১৮১৯ খ্ৰীঃ– ১৮১৮ খ্ৰীঃ । বৰ্ম্ম সেনাপতি কর্তৃক বড় বড়ার পদে নিযুক্ত হইছিলেন। কিন্তু অতাল্পকাল মধ্যে বৰ্ম্ম সেনাপতির विप्रांशं ङांछन झझेब्र निझड झन । পটচার—একজন প্রাচীন কালের বৌদ্ধ ভিক্ষুণী । তিনি অতিশয় বিদূষী ছিলেন । তিনি সমস্ত বিনয় পিটক অrয়ত্ত করিয়াছিলেন । পক্লাভিরাম— অন্নম ভট্ট বিরচিত তর্ক সংগ্রহের উপর এক ভাষ্য রচনা করিয়া ছিলেন । পণ্ডিত বৈদ্য –একজন জ্যোতিষী পণ্ডিত । তিনি শ্ৰীপতি ভট্টকৃত জ্যোতিষ রত্নমালার টীকা রচনা করিয়াছেন । পতঞ্জলি—( ১ ) তিনি যোগ শাস্ত্র প্রণে তা । তাহার রচিত গ্রন্থের নাম ‘পাতঞ্জল দর্শন’ । সম্ভবত তিনি খ্ৰীঃ পূঃ সপ্তম শতাব্দিতে বৰ্ত্তমান ছিলেন । পতঞ্জলি—(২) তিনি পাণি নর মতাভাষ্যকার । তাহীর জন্মস্থান নগর । তিনি খ্ৰীঃ পূঃ শতকে বৰ্ত্তমান ছিলেন । মৌর্য্যবংশীয় শেষ নরপতি বৃহদ্রথের তিনি সেনাপতি পরে পুষ্য মিত্র ১৮৫ খ্রীঃ পূব অব্দে বৃহদ্রথকে বিনাশ করিয়া প tটলীপু এ নগরের সিংহাসন অধিকার করিয়াছিলেন । বtা করণ শাস্ত্রে মহাভ ষ্ণুে প্ৰ ন্তfয় এইরূপ বিচারমূলক গ্রন্থ দুলভ । ইহাকে ব্যাকরণের ব্যাকরণ বলা যায় । fーrホコ